প্রকাশিত: ২০/০৯/২০১৬ ৩:১০ পিএম

pm-planary-sm20160920110747ডেস্ক রিপোর্ট ::

 অভিবাসী এবং শরণার্থীদের অধিকার সংরক্ষণের ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,  সমন্বিতভাবে এই সঙ্কটের মোকাবেলায় বিশ্বকে একটি সাধারণ চুক্তিতে উপনীত হতে হবে।

যে কোনও পরিস্থিতিতেই অভিবাসীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে, তা তারা যে কোনও স্ট্যাটাসেই থাকুক না কেনো, বলেন শেখ হাসিনা। বহুমুখী সমাজে সম্প্রীতি টিকিয়ে রাখেতে এটা জরুরি।

সোমবার (১৯ আগস্ট) জাতিসংঘ সদরদফতরে সাধারণ অধিবেশনের একটি প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ব্যপকহারে অভিবাসন ও শরণার্থী হওয়ার বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট নিয়ে এতে আলোচনা হয়।

গ্লোবাল ফোরাম অন মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (জিএফএমডি)’র চেয়ারম্যান হিসেবে এমন একটি বিশ্বচুক্তিতে অবদান রাখতে পারলে বাংলাদেশ খুশি হবে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পারষ্পরিক আস্থা ও সম্মানবোধ, দায়িত্ব ভাগাভাগি আর অন্তভূক্তিমূলক মনোভাবই এই জটিল সমস্যা সমাধানের পথ দেখাবে, বিশ্ব ফোরামে মত দেন তিনি।

শরণার্থী ও অভিবাসীদের নিয়ে জাতিসংঘে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করার জন্য মহাসচিব বান কি মুন কে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমাদের একটি বৈশ্বিক সাধারণ চুক্তিতে উপনীত হতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, অভিবাসন একটি জনসেবা, তাই একে বাস্তবতা ও স্বাধীনতার অগ্রগতি হিসেবে দেখতে হবে।

পরস্পর সম্পর্কিত এই বিশ্বে পণ্য, সেবা আর উৎপাদন সম্পর্কিত সব কিছু যে অবাধ চলতে পারে তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। জ্ঞান ও প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ এই প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে, মত দেন শেখ হাসিনা।

অভিবাসন সংক্রান্ত বিশ্বচুক্তির ওপর পুনরায় জোর দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২০৩০ এজেন্ডার ওপরই এই চুক্তি গ্রহণ করতে হবে।

নিরাপদ, শৃংখলাপূর্ণ, নিয়মিত ও দায়িত্বশীল অভিবাসন মানুষের মর্যাদা বাড়ায় ও তাদের সুখী সম্মৃদ্ধ জীবন নিশ্চিত করে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

পাঠকের মতামত

পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন বেস্ট এন্টারপ্রেনার অ্যাওয়ার্ড পেলেন পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক

দেশের স্বনামধন্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও উদ্যোক্তাদের পদ্মা উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন বেস্ট এন্টারপ্রেনার অ্যাওয়ার্ড ও সনদ প্রদান ...