প্রকাশিত: ০৮/০৮/২০১৭ ৯:৩৮ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৩:৩০ পিএম

বার্তা পরিবেশক::
কর্মী বান্ধব এক ছাত্রলীগ নেতার নাম মিথুন। তাঁর পুরোনাম মকবুল হোসেন মিথুন। পিতা: মোহাম্মদ হাছন সওদাগর। গ্রাম: পশ্চিম সিকদারবিল। জন্ম ১৯৯০সালে। বর্তমান উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের দুই দুই বারের সাধারণ সম্পাদক। জন্মসুত্রে স্বাধীনতা স্বপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী পরিবারের সন্তান। শৈশব কাল থেকে ন¤্র,ভদ্র,শান্ত মেজাজের স্বভাব চরিত্রের অধিকারী ছিল মিথুন। তাঁর রাজনৈতিক বেঁেড় উঠা শুরু হয় ২০০৩/২০০৪ সালে। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৩/১৪বছর। প্রথমে উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন সহকর্মীদের প্রত্যক্ষ ভোটে। হাইস্কুল জীবন শেষ করে ভর্তি হন কক্সবাজার সিটি কলেজে, সেখানে তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ২০০৭সালে। এরপরই ২০০৮-২০০৯সালে মনোনীত হন বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ন আহবায়ক পদে। তাঁর মেধা,যোগ্যতা দিয়ে ধীরে ধীরে উচ্চ শিকঁড়ে পা রাখতে শুরু করে এই উদায়মান ছাত্র নেতা মকবুল হোসেন মিথুন। যারই ধারাবাহিকতায় ২০১০ সালে তৎকালীন (সরওয়ার-নোমান) নেতৃত্বাধীন উপজেলা ছাত্রলীগ কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে স্থান পান মিথুন। ২০১৩সালে স্থান করে নেন (আলী আহমদ-আবু তাহের) নেতৃত্বে জেলা ছাত্রলীগের উপ-প্রচার সম্পাদক পদে। এভাবে তাঁর রাজনৈতিক জীবন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে থাকে। যার ফলে ২০১৫সালে নির্বাচিত হন উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে। দ্বিতীয় বারের মতো ২০১৬সালে পুনরায় নির্বাচিত হন সাধারণ সম্পাদক পদে। যাহা অদ্যবধি অতি সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন এই মকবুল হোসেন মিথুন।
এই চলমান নেতৃত্ব দিতে গিয়ে অসংখ্য প্রতিবদ্ধকতা, মামলা, হামলার শিকার হয়েছেন তিনি। এরপরও একদিনের জন্যও রাজপথ থেকে দুরে সরে যাননি এই দুঃসাহসিক ছাত্রনেতা। রাজপথে থেকে যথাযথ ভাবে পালন করেছেন দলীয় বিভিন্ন কমূসূচী। তাঁর হাত ধরে সৃষ্টি হয়েছে ছাত্রলীগে অসংখ্য কর্মী,সমর্থক। উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগকে একটি শক্তিশালী আর্দশিক সংগঠনে রূপান্তর করেছে মিথুন। দল থেকে বিতাড়িত করেছেন মাদকসেবী,অছাত্র,দুষচরিত্রের ছেলেদের । আগামীতে উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগকে আরো সু-সংগঠিত করে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন, সংগঠন পাগল ‘মকবুল হোসেন মিথুন’।

পাঠকের মতামত