প্রকাশিত: ১৪/০২/২০১৭ ১১:১২ এএম

অধ্যাপক এম. আলী আশরাফ:;
দুই অর্থনৈতিক পরাশক্তি ভারত এবং চীনের ছায়ায় অবস্থান এবং আশিয়ান (অঝঊঅঘ) দেশগুলোর নৈকট্য চট্টগ্রামকে বিনিয়োগ এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থলে পরিণত করেছে। কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগ স্থলে চট্টগ্রামের অবস্থান একদিন চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম নগরীকে এই অঞ্চলের প্রধান যোগাযোগ এবং শিল্প-বাণিজ্যের কেন্দ্রে পরিণত করবে। সেই সম্ভাবনাটিই এখন দেখা দিয়েছে। আমরা যদি এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারি তখনই শুধু এই সম্ভাবনা বাস্তবে রূপ নিতে পারবে। অন্যথায় নয়।
সবার সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং বন্ধুত্ব বজায় রেখে দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার কৌশলে বাংলাদেশ সরকার সফল হয়েছে এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়। স্বাধীনতা পরবর্তী পঁয়তাল্লিশ বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো রাশিয়া, ভারত, চীন এবং জাপান একসঙ্গে বড় অঙ্কের বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হয়েছে। নিজ নিজ দেশের জন্য স্পেশাল ইকোনমিক জোনের জন্যও আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভারত, চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া এবং অন্যান্য দেশ। উন্নয়ন সহযোগিতার এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ দরাদরি করার মতো সুবিধাজনক অবস্থানে পৌঁছেছে। ঋণের সুদের হার নিয়ে বাংলাদেশ এখন দরাদরি করতে পারে এবং দরাদরি করছেও। এক সময়ের আস্থা সংকটের বাংলাদেশ এখন সারাবিশ্বের জন্যই আস্থা এবং দৃঢ়তার প্রতীক। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিকে বিস্ময়কর মনে করছেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু। স্বয়ং বিশ্বব্যাংকের প্রধান জিম ইয়াং কিম ছুটে এসেছিলেন ঢাকায় স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করার জন্য বাংলাদেশের সাফল্য। অকপটে স্বীকার করলেন দারিদ্র্য কমানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সারাবিশ্বের জন্য রোল মডেল। জাতি হিসেবে এতে আমরা আনন্দিত এবং গর্বিত। অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ ঘুরে গেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। আগামী পাঁচবছরে বাংলাদেশের ২৮টি প্রকল্পে চীন বিনিয়োগ করবে ২৩ বিলিয়ন ডলার।
চট্টগ্রাম বন্দরকে ঘিরেই চট্টগ্রাম নগরীর গোড়াপত্তন এবং দীর্ঘ দুই হাজার বছরের নিরবচ্ছিন্ন বেড়ে ওঠা। এই বেড়ে ওঠা কখনো কখনো স্থবির কিংবা মন্থর হলেও কখনো একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি, অন্তত গত ১৩০০ বছরের জ্ঞাত ইতিহাস তাই বলে। চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম বন্দরকে নিয়ে সবারই আগ্রহ। কোরিয়া, চীন, জাপান, ভারত, সিঙ্গাপুরসহ অনেকেই এই অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছেন। সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণে ভারত, চীন, আমেরিকার আগ্রহ কিংবা পারস্পরিক অবিশ্বাস এবং অর্থনৈতিক কারণে সম্ভবত বাংলাদেশ সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা হতে সরে এসেছে। সোনাদিয়ার গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের আলোচনার আড়ালেই থেকে গেল আরেকটি গভীর সমুদ্রবন্দর যেটি চট্টগ্রামের দক্ষিণে মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে নির্মিত হচ্ছে। জাপানের অর্থায়নে এখানে পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং বন্দর হবে যেখানে ৬০ ফুট গভীরতার জাহাজ অনায়াসে ভিড়তে পারবে। বৃহদায়তনের মাদার ভেসেলগুলো সরাসরি এই বন্দরে ভিড়ে মাল খালাস করতে পারবে। তিন স্তরে সমাপ্ত হবে এর নির্মাণ কাজ। নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে মাতারবাড়ী হবে একটি অত্যন্ত ব্যস্ত আন্তঃদেশীয় যোগাযোগ কেন্দ্র; বন্দর এবং শিল্প নগরী। মাতারবাড়ী হবে সিঙ্গাপুর কিংবা দুবাই মানের উন্নত নগরী, বন্দর এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্র।
উন্নয়নের মহাসড়ক ফৌজদার হাট কাট্টলীতে বে টার্মিনাল নির্মিত হলে সেখানে চল্লিশ ফুট গভীরতার জাহাজ ঢুকতে পারবে। গুপ্তখালে বড় বাঁকের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে বড় দৈর্ঘ্যরে জাহাজ ঢুকতে পারে না। জোয়ার ভাটা নির্ভরতার কারণে বন্দরে সবসময় জাহাজ ঢুকতে কিংবা বের হতে পারে না। চট্টগ্রাম বন্দর চ্যানেলের গভীরতার সীমাবদ্ধতাতো আছেই। বে টার্মিনালের চ্যানেলটিতে কোনো বাঁক নাই। এটি সরল এবং সোজা। বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়তে পারা জাহাজসমূহের দ্বিগুণ আয়তনের জাহাজও এই নতুন বন্দরে ভিড়তে পারবে। লাইটারিং জাহাজ বাবদ খরচ এতে অনেক কমে যাবে। চীন মেরিটাইম সিল্ক রুট পুনরুজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে। চট্টগ্রাম এই রুটের একটি অন্যতম প্রধান যোগাযোগ কেন্দ্র। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত এবং মিয়ানমারের নৌ-সীমান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। বাংলাদেশের আওতাধীন নতুন পাওয়া বঙ্গোপসাগরের এই এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকা- জোরালো করা প্রয়োজন। একটা বড় সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রাম হতে টেকনাফ পর্যন্ত পুরো অঞ্চলটাকে কর্মচঞ্চল করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগ আমাদের গ্রহণ করতে হবে। মিয়ানমারের সঙ্গে চট্টগ্রামের একটা ঐতিহাসিক এবং আত্মিক সম্পর্ক আছে। চট্টগ্রামের গ্রামেগঞ্জে এখনো বার্মিজ বউ কিংবা তাদের বংশধরদের খুঁজে পাওয়া যাবে। ভারত এবং চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক এখন স্মরণকালের মধ্যে যে কোনো সময়ের চাইতে ভালো। বাংলাদেশ-চীন-ইন্ডিয়া-মায়ানমার (বিসিআইএম) ইকোনমিক করিডর চাঙা করা গেলে সংশ্লিষ্ট সব দেশই উপকৃত হবে। চট্টগ্রামের উন্নয়নেও একটি নতুন মাত্রা যোগ হবে।
কর্ণফুলী টানেল কর্ণফুলী নদীর পূর্ব তীরকে পশ্চিম তীরের সঙ্গে সংযুক্ত করবে। পশ্চিম তীরে নগরীর বিস্তৃতি হলেও পূর্ব তীরে এখনো অন্ধকার। মূলত সংযোগহীনতার কারণে কর্ণফুলীর পূর্ব তীর দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত থেকে গেছে; পশ্চিম তীরের মূল শহরের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারেনি। শাহ আমানত ব্রিজ এবং কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে নদীর পূর্ব তীরে শহর বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হবে। দুনিয়ার অনেক দেশেই নদীর দুপাড়ে শহর গড়ে উঠেছে। চীনের সাংহাই নগরী এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এতদিন আমরা নগরসমূহ নিয়ে ভেবেছি। কাজে লাগাই বা না লাগাই, আমাদের প্রতিটি প্রধান শহরের একটি মাস্টার প্ল্যান আছে। যেটিকে এতদিন আমরা সবচাইতে কম গুরুত্ব দিয়েছি সেটি হলো অঞ্চল পরিকল্পনা বা রিজিওন্যাল প্ল্যান। পূর্বে বর্ণিত বিনিয়োগ প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার- টেকনাফ অর্থনৈতিক করিডরটি হবে এই অঞ্চলের সবচাইতে ব্যস্ত এবং কর্মচঞ্চল অর্থনৈতিক এলাকা। এটাই এখন বাস্তবতা। এই অঞ্চলটির জন্য অবিলম্বে একটি রিজিওন্যাল প্ল্যান (অঞ্চল পরিকল্পনা) প্রণয়ন করা এখন সময়ের দাবি। অন্যথায় এই বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকায় যেখানে সেখানে, রাস্তার দুপাশে এলোপাতাড়ি ছড়ানো -ছিটানো এবং অপরিকল্পিতভাবে জনপদ, জেটি, শিল্প কারখানা ইত্যাদি গড়ে উঠবে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের অনুষঙ্গ হিসেবে আসবে পরিবেশের বিপর্যয়। এই অঞ্চলটি ভূমিকম্পপ্রবণ। কোথায় জেটি হতে পারবে, শিল্পকারখানা বা জনপদ গড়ে উঠবে, কি ধরনের শিল্প কারখানা গড়ে উঠাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, পর্যটন এবং বিনোদন ব্যবস্থা কি হবে, ভূমিকম্প এবং জলোচ্ছ্বাসের ক্ষতি প্রতিরোধক ব্যবস্থা ইত্যাদির দিক-নির্দেশনাসহ অবিলম্বে একটি রিজিওন্যাল মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন এবং এর বাস্তবায়ন করতে হবে, অন্যথায় ভয়াবহ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হবার আশঙ্কা রয়েছে। ফৌজদারহাট-পতেঙ্গা আউটার রিং রোড, বায়েজিদ বোস্তামী-ঢাকা ট্রাংক রোডের সংযোগ সড়ক হয়ে গেলে, আউটার রিং রোডের শুধু একটি অংশ বাকি থেকে যাবে। সেটি হলো কর্ণফুলী ব্রিজ হতে সদরঘাট পর্যন্ত সংযোগ সড়ক। এই সড়কে সদর ঘাটের কাছে প্রতিবন্ধক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে বন্দরের একটি স্থাপনা। বন্দরের সঙ্গে আলোচনা করে এই স্থাপনা সরিয়ে নিয়ে কিংবা স্থাপনাটিকে বাইপাস করে সড়কটি সম্পূর্ণ করা উচিত। এই সড়কটি হয়ে গেলে চট্টগ্রাম নগরীর চতুরপাশের আউটার রিং রোড সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এতে যেসব যানবাহনের চট্টগ্রাম নগরীতে প্রবেশের প্রয়োজন নেই তারা চট্টগ্রাম নগরীকে পাশ কাটিয়ে সরাসরি রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, আনোয়ারা, বাঁশখালী, কক্সবাজার কিংবা ঢাকায় চলে যেতে পারবে। এখানে উল্লেখ্য, ১৯৬১ সাল হতে পরবর্তীতে প্রণীত সকল মাস্টার প্ল্যান এবং ড্যাপে এই সড়কটিকে অগ্রাধিকার নম্বর-১ বলা হয়েছিল। ১৯৬১ সাল পরবর্তী কালে দীর্ঘ সময়ে চট্টগ্রাম নগরীর অবকাঠামো উন্নয়নে প্রচুর সরকারি বিনিয়োগ হয়েছে কিন্তু এই সংযোগ সড়কটি নির্মাণে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। চট্টগ্রাম নগরী হবে এই অঞ্চলের সব মানুষের জন্য টারশিয়ারী লেভেলের (তৃতীয় উচ্চস্তরের) সার্ভিস সেন্টার। এখানে উন্নতমানের হাসপাতাল, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, আবাসিক হোটেল, বিনোদন ব্যবস্থা, বিমানবন্দর ইত্যাদি থাকতে হবে। আশপাশের শিল্পনগরী কিংবা শিল্পকারখানা হতে উচ্চতর সেবার জন্যই শুধু লোকজন চট্টগ্রাম নগরীতে আসবে-সেভাবেই চট্টগ্রাম নগরীকে গড়ে তুলতে হবে। চট্টগ্রাম নগরীর অভ্যন্তরে উত্তর-দক্ষিণে, পূর্ব-পশ্চিমে আরো সড়ক প্রয়োজন, জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য আরো খালের প্রয়োজন। মাস্টার প্ল্যান অনুসরণ করে এই কাজগুলো অবিলম্বে করে ফেলতে হবে। চট্টগ্রাম শহরের প্রান্তসীমায় অবস্থিত হাটহাজারী, পটিয়া, বোয়ালখালী, শিকলবাহা এবং রাঙাদিয়াকে পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। অবহেলিত কর্ণফুলীর পূর্ব পারের জন্য উপযুক্ত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করা গেলে, গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু হলে পার্শ্ববর্তী ছোট শহরসমূহ হতে বিভিন্ন প্রয়োজনে সকালে লোকজন চট্টগ্রাম নগরীতে আসবে এবং কাজ শেষে সন্ধ্যায় ফিরে যাবে। চট্টগ্রাম-হাটহাজারী, চট্টগ্রাম-নাজিরহাট, চট্টগ্রাম-পটিয়া, চট্টগ্রাম-দোহাজারী একাধিক কমিউটার ট্রেন থাকতে পারে। চট্টগ্রাম-কাপ্তাই ট্রেন লাইনের কথা চিন্তা করা যায়। প্রান্তিক শহরগুলোকে চাঙা করা না গেলে চট্টগ্রাম অকার্যকর নগরীতে পরিণত হবে। এই বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনায় নিতে হবে। চট্টগ্রাম-নতুনপাড়া ক্যান্টনম্যান্ট-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-হাটহাজারী আরবান করিডরটি এখন দৃশ্যমান। এলাকাটিতে দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। উপযুক্ত পরিকল্পনার মাধ্যমে এখানেও উন্নয়ন কর্মকা-কে টেকসই এবং সুশৃঙ্খল করতে হবে। চট্টগ্রাম নগরী এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ অঞ্চলকে ঘিরে এক অপার সম্ভাবনার জগৎ উন্মুক্ত হচ্ছে। উপযুক্ত অঞ্চল পরিকল্পনার ভিত্তিতে এই অর্থনৈতিক করিডরের বিভিন্ন উপযুক্ত স্থানে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, রিসোর্ট টাউন, মেডিকেল টাউন, টুরিস্ট টাউন, ইউনিভার্সিটি টাউন, স্পোর্টস টাউন ইত্যাদি গড়ে তোলা যায়। কক্সবাজার নগরীর জনসংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। আগামী পঁচিশ-ত্রিশ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম-মাতারবাড়ী-কক্সবাজার-টেকনাফ আরবান করিডরটিতে দ্রুত নগরায়ন হবে। এখন থেকেই এই অঞ্চলে পরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিতে হবে।
আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে। এখন প্রয়োজন অত্যন্ত সচেতনতার সঙ্গে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করা। আশা করছি আমরা সেটি করব। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো ইনশাআল্লাহ।
লেখক : বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী এবং নগর পরিকল্পনাবিদ সুত্র:
dinik-destiny.

পাঠকের মতামত

বাণিজ্য মেলা দেখে থেকে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের আরোহী তিন বন্ধু নিহত

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের আরোহী তিন বন্ধু নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ...

বাগ্‌দত্তাকে নিয়ে ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইন্টার্ন চিকিৎসক নিহত

ঢাকার বেসরকারি একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক অর্ঘ্য অমৃত মণ্ডল (২৬)। একই মেডিকেল কলেজের ...