টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের সেবা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ইউনিয়নেরে চেয়ারম্যান ও প্যানেল চেয়ারম্যান ৩ জন অনুপস্থিত থাকায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউ সদস্যরা। এতে হ্নীলা ইউনিয়নের বাসিন্দারা জরুরি সেবা না পেয়ে চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ইউপি সদস্যরা জানিয়েছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তি সরকার পতনের পর হ্নীলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি রাশেদ মাহমুদ আলী, প্যানেল চেয়ারম্যান ১ আবুল হোসেন, প্যানেল চেয়ারম্যান ২ রেজাউল করিম মামলার আসামি হওয়ার আত্মগোপনে চলে গেছেন। প্যানেল চেয়ারম্যান ৩ মরজিনা আকতার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নারী ভাইস চেয়ারম্যানের প্রার্থী হওয়ায় পদত্যাগ করেছেন। ফলে বর্তমানে সেবা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
এতে জন্ম-মৃত্যু সনদ, চারিত্রিক সনদ, প্রত্যয়ন পত্র, ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম অনেকটা বন্ধ বলে জানিয়েছেন ইউপি সদস্য মোহাম্মদ হোসেন।
তিনি জানান, হ্নীলা ইউনিয়নের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে সাধারণ জনগণ ভোগান্তিতে রয়েছেন।
টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করে ইউপি সদস্য বলেন, নানা সেবা নিতে আসা মানুষ এখন ফিরে যাচ্ছে কাজ না হয়ে। এতে নানা সমস্যা হচ্ছে।
হ্নীলা ইউনিয়নের আলী আকবর পাড়ার বাসিন্দা আবুল কাসেম জানান, তিনি পার্সপোট করতে চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র জরুরি হয়ে উঠেছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য দ্বারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি করার পরও এই পর্যন্ত প্রত্যয়ন পত্রটি হাতে পাননি। ফলে তার বিদেশ যাত্রা অনেকটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ ইউনিয়ন পরিষদের সেবা স্বাভাবিক করতে সরকারের দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফের আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এবার ক্যাম্প-৪ ডাব্লিউতে পুড়ে গেছে তিনটি ...
পাঠকের মতামত