proগত ২/৫/১৭ইং তারিখে “উখিয়া ক্রাইম নিউজ ” অন লাইন পত্রিকায় প্রকাশিত “মানব পাচার মামলার গডপাদার ফয়েজ দালাল অধরা “শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদে আমাকে নিয়ে জগন্যতম মিথ্যাচার করা হয়েছে। বলা হয়েছে আমি জেলে কাজ করে সংসার চালাইতাম,নুন আন্তে পান্তা পুরিয়ে যেত,মানব পাচার করে রাতারাতি কোটি পতি হয়েছি, তদন্ত কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়েছি মামলা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য,সেখানে আরো বলা হয়েছে২৩/৫/১৫ইং তারিখ পাচারের জন্য ইনানীতে মানুষ জড়ো করেছিলাম এবং পরের দিন আমার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে যার নং ৩২।উক্ত সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট এবং বাস্তবতাবিবর্জিত। আমি কোনিদন জেলে কাজ করিনি, কোন দিন অভাবও ছিল না, রাতারাতি কোটিপতি ও হই নাই, এবং মানবপাচারে জড়িত ও ছিলামনা। আমি সিকদার পরিবারের ছেলে, পৈত্রিকসুত্রে প্রাপ্ত সম্পদই আমার একমাত্র সম্ভল, যা দিয়ে আমি সুন্দরভাবে সংসার চালাইতেছিলাম।এটা সমাজের কিছু লোক এবং সাংবাদিক মাহমুদুল হক বাবুল নামের এক ব্যক্তির সহ্য হই নাই। তাই বাবুল আমার কাছ থেকে বিভিন্ন সময় মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় আমার বিরুদ্ধে পত্র পত্রিকায় অনেকবার বিজ্ঞপ্তি ও প্রকাশ করে এবং থানা পুলিশকে প্রভাবিত করে আমাকে দুটি মামলায় জড়াই। এবং মহামান্য জর্জকোর্ট থেকে আত্বসমর্পন করে জামিন লাভ করি। বর্তমানে আমার বিরুদ্ধে কোন ওয়ারেন্ট ও নাই। তার পরে ও আমি প্রশাসনের অধরা হেডলাইন দিয়ে উখিয়ার বাড়িটি ও ফলাও চাপাই যেটা ২০১২ইং তারিখে ইসলামী ব্যাংকের দায়বদ্দতা থেকে নির্মাণ করি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ১/৫/১৭ইং তারিখে আমার কাছে চাঁদা দাবি করে। আমি চাঁদা দিতে অস্বীকার করিলে পরেরদিন ক্রাইম নিউজে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে যা সম্পুর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট,এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।এতে আমার প্রচুর সম্মান হানি হয়েছে। তাই আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নি:শর্ত ক্ষমা চাইতে হবে এবং ভবিষ্যতে এই রকম মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় আমি ১ (এক কোটি) টাকার মানহানি মামলা করতে বাধ্য হব।
প্রতিবাদকারী
ফয়েজ আহমদ সিকদার
পিতা:মোস্তাফিজুর রহমান সিকদার
গ্রামঃছেপট খালী
উখিয়া, কক্সবাজার।
পাঠকের মতামত