বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল না এটা মা ও ছেলের রাজনৈতিক সমিতি বলে মন্তব্য করেছেন গড়ব বাংলাদেশের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. শাহেদা ওবায়েদ। তিনি বলেন, দলের পদ পদবি পাওয়ার জন্য কোটি টাকার বাণিজ্য হয়, তাই এটাকে কোনো রাজনৈতিক দল না বললেও ভুল হবে না। কারণ এ পার্টি দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ছেলে তারেক রহমানের কথায় পরিচালিত হয়। তাই এই দলটি মা-ছেলের সমিতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দল বলা যাবে না। সম্প্রতি মানবকণ্ঠের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ অভিযোগ করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে ড. শাহেদা বলেন, বিএনপির এখন গণমুখী জনমুখী কোনো কর্মসূচি নেই। প্রেস রিলিজনির্ভর। নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৯ সালে হওয়ার কথা। আন্তর্জাতিক পরাশক্তির চাপের কারণে নির্বাচন দিলে সেটি ভিন্ন কথা। তবে এটা ভালো হবে না। কারণ বিদেশি শক্তিরা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে। সে কারণে বিএনপির লাভ হবে না। তাদের লাভ হবে আন্দোলন করে আগাম নির্বাচন আদায় করতে পারলে। পরিতাপের বিষয় যে বিএনপির আন্দোলন করার ক্ষমতা নেই।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, যেহেতু কোনো বাধা ও প্রতিবাদ নেই। বর্তমানে এক কথায় একটি রাজনৈতিক দল আছে আওয়ামী লীগ। আমিই রাজা আমিই সব। সেই দলকে চ্যালেঞ্জ করার কেউ নেই। তাই মাঠ খালি। বর্তমানে যারা আছে তারা যদি স্বেচ্ছাচারী করে ঠেকাবে কে?
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন প্রস্তুতি প্রসঙ্গে ড. শাহেদা বলেন, নির্বাচন কবে হবে প্রধানমন্ত্রী বলেননি। তবে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলছেন। শেখ হাসিনা বলেছেন স্বাভাবিকভাবে নির্বাচন হবে। বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে শাহেদা বলেন, বিদেশি পরাশক্তিদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ক্ষমতা যাবে এ চিন্তা বিএনপি জোটকে বাদ দিতে হবে। আগামী সংসদ নির্বাচন করার ইচ্ছা আছে জানিয়ে শাহেদা বলেন, নির্ভর করবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর। কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখন বলব না, মনের মধ্যে নির্ধারণ আছে। নিজ হাতে গড়া গড়ব বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলেন, এটি একটি অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন। আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছি। দেশকে মঙ্গলের চিন্তা করার জন্য তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করছি।manobkantha
এক প্রশ্নের জবাবে ড. শাহেদা বলেন, বিএনপির এখন গণমুখী জনমুখী কোনো কর্মসূচি নেই। প্রেস রিলিজনির্ভর। নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৯ সালে হওয়ার কথা। আন্তর্জাতিক পরাশক্তির চাপের কারণে নির্বাচন দিলে সেটি ভিন্ন কথা। তবে এটা ভালো হবে না। কারণ বিদেশি শক্তিরা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে। সে কারণে বিএনপির লাভ হবে না। তাদের লাভ হবে আন্দোলন করে আগাম নির্বাচন আদায় করতে পারলে। পরিতাপের বিষয় যে বিএনপির আন্দোলন করার ক্ষমতা নেই।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, যেহেতু কোনো বাধা ও প্রতিবাদ নেই। বর্তমানে এক কথায় একটি রাজনৈতিক দল আছে আওয়ামী লীগ। আমিই রাজা আমিই সব। সেই দলকে চ্যালেঞ্জ করার কেউ নেই। তাই মাঠ খালি। বর্তমানে যারা আছে তারা যদি স্বেচ্ছাচারী করে ঠেকাবে কে?
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন প্রস্তুতি প্রসঙ্গে ড. শাহেদা বলেন, নির্বাচন কবে হবে প্রধানমন্ত্রী বলেননি। তবে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলছেন। শেখ হাসিনা বলেছেন স্বাভাবিকভাবে নির্বাচন হবে। বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে শাহেদা বলেন, বিদেশি পরাশক্তিদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ক্ষমতা যাবে এ চিন্তা বিএনপি জোটকে বাদ দিতে হবে। আগামী সংসদ নির্বাচন করার ইচ্ছা আছে জানিয়ে শাহেদা বলেন, নির্ভর করবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর। কোন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখন বলব না, মনের মধ্যে নির্ধারণ আছে। নিজ হাতে গড়া গড়ব বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলেন, এটি একটি অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন। আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছি। দেশকে মঙ্গলের চিন্তা করার জন্য তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করছি।manobkantha
পাঠকের মতামত