আতিকুর রহমান মানিক::
অভিনব পন্হায় ওজন বাড়িয়ে বিক্রি ও প্রতারনার দায়ে শেষ পর্যন্ত বিক্রেতার কাঁধে চড়েছে দেশী মোরগ-মুরগীর দল। কক্সবাজার পৌরসভার বাহারছড়া বাজারে অসাধু মুরগী বিক্রেতাদের এ অভিনব শাস্তি দিয়েছেন বেরসিক স্হানীয় জনগন ও ক্রেতারা। মুরগীকে নিষ্ঠুর পন্হায় বেশী খাবার খাইয়ে ওজন বাড়িয়ে বিক্রি করার মত প্রতারনার দায়ে ১১ মে (বৃহস্পতিবার) সকালে এ ব্যবস্হা নেয়া হয়।
ক্রেতারা জানান, পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে অন্যদিনের তুলনায় বাজারে দেশী মুরগী ও গরু-মহিষের গোশতের চাহিদা বেশী ছিল। এ সুযোগে অসাধু ও লোভী মুরগী বিক্রেতারা দেশী মুরগীকে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে ওজন বাড়িয়ে বিক্রি করছিল। এতে প্রকৃত ওজন ও দামের চেয়ে অন্ততঃ দেড়গুন দাম দিতে বাধ্য হয়ে প্রতারিত হচ্ছিলেন নিরূপায় ক্রেতারা। এ সিস্টেমে অনেক ক্ষেত্রে মুরগীর প্রকৃত ওজন ও দামের চেয়ে দেড়/ দুইগুন দাম নেয়া হচ্ছিল। এ অবস্হায় ক্রেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সকালে এ্যাকশনে নামেন এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা। বাজারে তোলা সব মুরগীর খাদ্যথলিতে এসময় মাত্রাতিরিক্ত ভারী ও টাইট খাদ্য দেখা যায়। তখন নাজির হোসেন ও গিয়াস উদ্দীনসহ কয়েকজন মুরগী বিক্রেতাকে আটক করেন জনগন। অনৈতিক পন্হায় মুরগীর ওজন বাড়িয়ে অভিনব প্রতারনার দায়ে অসাধু বিক্রেতাদের কাঁধে মুরগী তুলে দিয়ে বাজারে ঘুরিয়ে শাস্তি দেয়া হয়। অন্য কয়েকজন মুরগী বিক্রেতা এসময় দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পৌর কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম, মোঃ সিরাজ, সিলো, দুলাল ও ফরিদসহ বাহারছড়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্হিত ছিলেন।
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফট্যানেন্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের সীমান্ত ...
পাঠকের মতামত