প্রকাশিত: ০২/০৭/২০১৮ ৪:০৪ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ১:১৫ এএম
মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের একটি গ্রামের কিছু মানুষ। ফাইলছবি: রয়টার্স

 

ডেস্ক নিউজঃউদ্বাস্তুদের আইনগত পরিচয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতিমূলক পদক্ষেপ।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর ‘জাতি নির্মূল অভিযান’ থেকে বাঁচতে গত এক বছর আগস্ট থেকে সাত লাখের বেশি মুসলিম সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে।

তিনি বলেন, পরিচয় যাচাইয়ের পর ১২ বছরের বেশি বয়সী সব উদ্বাস্তুকে পরিচয়পত্র দেয়া হবে। এতে বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআরের লোগো থাকবে। এতে লেখা থাকবে: ‘তার জীবন ও স্বাধীনতার প্রতি হুমকির সম্মুখিন হবে এমন কোন দেশে এই ব্যক্তিকে জোর করে পাঠানো যাবে না।’

এ কার্ডে উদ্বাস্তুর কান্ট্রি অব অরিজিন হিসেবে মিয়ানমার লেখা থাকবে। এ যাচাই প্রক্রিয়া ছয় মাস চলতে পারে এবং এতে বায়োমেট্রিক ডেটা ও আইরিস স্ক্যান ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট থাকবে।

উদ্বাস্তুদের স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে গত নভেম্বরে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকার চুক্তি সই করে। গত ২২ জানুয়ারি থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা ছিলো এবং ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ৮,০৩২ জন উদ্বাস্তুর একটি তালিকা মিয়ানমার সরকারের কাছে যাচাইয়ের জন্য হস্তান্তর করে।

ফিরে আসা উদ্বাস্তুদের রাখার জন্য মিয়ানমার সরকার সীমান্তের ওপারে একটি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করলেও এখন পর্যন্ত সেখানে কেউ যায়নি।

পাঠকের মতামত

টিউলিপকে ক্ষমা চাইতে বললেন ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী ...

আমাদের সময়ের প্রতিবেদন আগে স্থানীয় নির্বাচনের বিপক্ষে অধিকাংশ দল

স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা ওঠায় রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র ...