রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত স্থানীয় এনজিও শিক্ষকরা আন্দোলন করছেন চার দফা দাবীতে। রবিবার(১৫ সেপ্টেম্বর) কক্সবাজার শহরেও ছিলো তাদের কর্মসূচি।
অবস্থান কর্মসূচি চলাকালীন অংশ নেওয়া কতিপয় আন্দোলনকারীর হেনস্তার শিকার হয়েছেন দুই সংবাদকর্মী, কেড়ে নেওয়া হয়েছে ফোন।
হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন ইমরান আল মাহমুদ ও এন এ সাগর। সংবাদের কাভারের সময় আচমকা ইমরানকে তেড়ে এসে ফোন ছিনিয়ে নেন জনৈক ইসমাইল।
“আমাকে চিনস? আমি উখিয়ার বড় নেতা! তোদের ইনফর্ম কে করছে, এখানে কেনো আসছি?”এভাবে মন্তব্য করে ইসমাইল তাকে হেনস্তা করতে থাকেন বলে জানান ভুক্তভোগী ইমরান।
এ সময় ইমরানের সাথে থাকা সহকর্মী সাগর ঘটনার প্রতিবাদ করলে তার উপরও ক্ষিপ্ত হয় ইসমাইল, সায়খুল হাদিস সহ তাদের অন্য সহযোগীরা।
Check This Out
বাংলাদেশের নং 1 প্লাটফর্ম
Great Winnings
এটা আপনার সীমাহীন আনন্দ এবং বিরাট জ্যাকপটের টিকিট
Great Winnings
পরে মোবাইল ফেরত পেলেও এমন আচরণ হতাশ করেছে ইমরানকে। তিনি বলেন, ” এটাতো অনাধিকার চর্চা, আমরা সংবাদ প্রচার করে তাদের সহযোগিতা করছি অথচ আমাদের উপর হামলা হলো। ”
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে উখিয়ার রাজাপালং এর ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোহাম্মদ সুলতানের পুত্র ইসমাইলের মুঠোফোনে যোগাযোগ করেও তার মন্তব্য মেলেনি।
একসময় আওয়ামী লীগের সাথে তাল মিলিয়ে চলা ইসমাইল বিএনপি দলীয়দের সাথে সখ্যতা তৈরি করে বর্তমানে নিজের আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা করছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
এঘটনায় ইসমাইলকে ক্ষমা চাইতে হবে মর্মে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন কক্সবাজার এবং উখিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা।