কক্সবাজারের দক্ষিণ বন বিভাগের উখিয়া রেঞ্জের ওয়ালাপালং বিটে রাজাপালং ইউনিয়নের উত্তরপুকুরিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকায় বনবিভাগের সহযোগিতায় অবৈধভাবে পাহাড় কেটে নিয়েছে এক শ্রেণির অসাধু লোক। প্রতি রাতে মাটি ও বালু পাচারের সাথে জড়িত ২০০ অবৈধ ডাম্পার গাড়ি বিচরণ করলেও চোখে পড়ে না বনবিভাগের।
জানা যায়, আনুমানিক ২০-২৫ দিন আগে থেকে অবৈধভাবে বসবাস করে আসা স্থানীয় মৃত আবুল বশর ছেলে সোহেল ও জুয়েল দুইভাই দেদারসে দিনদুপুরে বনবিভাগকে ম্যানেজ করে বসবাসের উপযোগীর উদ্দেশ্যে পাহাড়টি অবৈধভাবে কেটে ফেলছেন। পাশাপাশি একই এলাকার আব্বাস এবং জাগির হোসেন পৃথকভাবে পাহাড় কাটছেন৷
বিশ্বস্ত সূত্র জানাযায়, বনবিভাগ মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে এসব কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিদিন রাতে অবৈধ ২০০ ডাম্পার মাটি ও বালু পাচার করে। এসব বিষয়ে এপর্যন্ত বড় ধরনের অভিযান করে নাই। চুনোপুঁটি ধরলেও চুপচাপ সেই গাড়ি টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়৷
Check This Out
এখন বড় জয়ের জন্য প্রস্তুত? ভাগ্য পরীক্ষা করতে চাকা স্পিন করুন
Pin up Casino
৳150,000 বোনাস পেতে আপনার 2টি ফ্রিস্পিন আছে!
Pari Match
এদিকে পাহাড় কাটার বিষয়ে ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা আরাফাত কে জানানো হলে তিনি জানান, এই পাহাড়টি জোত জায়গায়, এটি বনবিভাগের পাহাড় না বলে এড়িয়ে যান৷ তবে তিনি অন্য ২টি বিষয়ে অবগত নই৷
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, দৌছড়ি বিটে কাটা হচ্ছে পাহাড়, নির্বিচারে উত্তলন করা হচ্ছে বালু, হলদিয়াপালং বিটেও একইভাবে মাটি পাচার ও বালু উত্তলন করছে একটি অবৈধ মাটি পাচারকারি চক্র। উখিয়া সদর বিট রাজাপালং বিট, পালংখালী বিট ও থাইংখালী বিটে সমানতালে কাটছে পাহাড়৷ এসব বিট কর্মকর্তাদের একই কথা।
উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) যারীন তাসনিম জানান, উপজেলায় আগে যা হয়েছে সেটার বিষয়ে আমি অবগত নই, তবে বর্তমানে পাহাড় খেকো, অবৈধ বালু উত্তোলনলরী বা সরকারি আইন অমান্য করে কোনো অপরাধ করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷
পাঠকের মতামত