
উখিয়ায় এবার প্রতিযোগিতা হওয়ায় কুতুপালং, মরিচ্যা বাজার ও বালুখালী বাজার সর্বোচ্চ রেকর্ড দরে ইজারা দেয়ায় বিশাল অংকের রাজস্ব আদায় হবে। তবে কেউ ‘সিডিউল ড্রপ’ না করায় সোনারপাড়া বাজারটি ইজারা দেয়া হয়নি।
উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা যায়, ১৪৩২ বাংলা সনে কুতুপালং বাজার সর্বোচ্চ দর উঠেছে ৩ কোটি ৫৬ হাজার ৩৭৩ টাকা। ভ্যাট, ট্যাক্সসহ প্রায় ৪ কোটি টাকায়। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদে এ বাজার নিয়ে নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। কুতুপালং বাজারের সরকারি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিলো ২ কোটি ১৪ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫১০ টাকা। সর্বোচ্চ দরদাতা হলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহকামাল চৌধুরী। অন্যদিকে উপজেলার হলদিয়াপালংয়ের মরিচ্যা বাজারের সর্বোচ্চ দর উঠেছে ২ কোটি ৫১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। দরদাতা স্থানীয় ব্যবসায়ী বিএনপির নেতা আব্দুল গফুর চৌধুরী। পালংখালীর ইউপির বালুখালী বাজার নিতে সর্বোচ্চ ২ কোটি ২১ লক্ষ টাকা দর দিয়েছেন ফোরকান চৌধুরী। এছাড়াও রত্মাপালং ইউপির কোটবাজারের সর্বোচ্চ দরদাতা হয়েছেন উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সুলতান মাহমুদ চৌধুরী। উত্থাপিত দর হলো ১ কোটি ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এছাড়াও একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে রুমখা বাজার, পাতাবাড়ি বাজার, ভালুকিয়া, রুমখাপালং ও পালংখালী বাজার ইজারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ তানভীর হোসেন জানান, আগামী ৭ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতাদের ইজারা মূল্য পরিশোধ করতে হবে। ইজারার শর্তাবলীগুলো মানা হচ্ছে কিনা তা যথাযথ মনিটরিং করা হবেও বলে জানান তিনি।
পাঠকের মতামত