মোজাম্মেল হক বাহার,শামলাপুর॥
উখিয়া মনখালী গ্রামের সেই আলোচিত ৫ম শ্রেণির ছাত্রী আক্তার★ছদ্দনাম★ ধর্ষণ মামলার আসামী স্থানীয় মৃত কবির আহাম্মদের পুত্র রাশেদ উল্লাহ অবশেষে পুলিশের হাতে আটক হয়েছে । গত ২৭ জুন দিবাগত ও রাত্রে রাতভর অভিযানের পর তাকে আটক করা হয়। এদিকে রাশেদ উল্লাহকে আটক করার পর মামলার তদন্ত করতে গিয়ে উক্ত ঘটনায় আরেক ধর্ষক হিসেবে ফেঁসে গেলেন স্থানী গ্রাম পুলিশ আবুল বশর। ধর্ষিতা আক্তার★ছদ্দনাম ★স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ঘটনার এক দিন পর ২৮ জানুয়ারী গ্রাম পুলিশ আবুল বশর কুলসুমাকে উখিয়া আরাফাত হোটেলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে গেছে উল্লেখ করে পুণরায় আলামত প্রকাশ পাওয়ার কথা বলে শটামির আশ্রয় নিয়ে আক্তার★ছদ্দনাম★ধর্ষণ করে। উল্লেখ্য গত ২৬ জানুয়ারী রাতের অন্ধকারে ৫ম শ্রেণির ছাত্রী আক্তার★ছদ্দনাম★ ঘর থেকে জোর পূর্বক তোলে নিয়ে গণ ধর্ষণ করে স্থানীয় মনখালী গ্রামের আলী আহাম্মদের পুত্র রাশেল, মাষ্টার আবুল কাশেমের পুত্র ফারুক, কবির আহাম্মদের পুত্র রাশেদ উল্লাহ, শফিক আহাম্মদের পুত্র নূর মোহাম্মদ ও গোলাম কবিরের পুত্র ফোরকান। ২৮ জানুয়ারী ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে উল্লেখিত ধর্ষকদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের ছত্রছায়ায় উক্ত আসামীরা লুকিয়ে থাকার পর অবশেষে ঘটনার ৬মাস পর ১জন আসামী আটক করে পুলিশ। তবে জানা যায় আটক গ্রাম পুলিশ আবুল বশরকে ছাড়িয়ে নিতে তোড়-জোড় চালানো হচ্ছে। এদিকে উক্ত মামলার বাদীর অভিযোগ মামলাটির ব্যাপারে প্রশাসন তড়িৎ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেনা।
মীর মোহাম্মদ শাহীন। কর্মসংস্থান ব্যাংকের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। ২০১১ সালে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সিনিয়র অফিসার হিসেবে ...
পাঠকের মতামত