হুমায়ুন কবির জুশান ,উখিয়া::
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে উখিয়া উপজেলায় বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে টেনশনে রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ ও বিএনপি। গত ২০ মে প্রতীক পাওয়ার পর থেকে নিজ দলের বিদ্রোহীদের সঙ্গে নিয়েই প্রচারণায় নেমেছেন ক্ষমতাসীন দল ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা। উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ২টিতেই আওয়ামীলীগের ও বিএনপির ঘরে রয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থী। পালংখালী ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রিয় চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা গফুর উদ্দিন চৌধুরী ও রত্নাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী বিএনপি নেতা খাইরুল আলম চৌধুরী চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েও জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদি বলে জানিয়েছেন। তারা বলেন, দলীয় ইমেজ নয় জনগণের ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বিজয়ের হাসি হাসবেন। উখিয়ায় ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টি করে ইউনিয়নে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগ ও বিএনপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িঁয়েছে। পালংখালীতে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলি আহমদ ও বর্তমান চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী। রত্নাপালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আব্বাস উদ্দিন ও জেলা বিএনপির সদস্য খাইরুল আলম চৌধুরী। হলদিয়া পালং ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন আওয়ামীলীগ নেতা বাদশা মিয়া চৌধুরীর ছেলে মাহবুব আলম চৌধুরী ও আমিন মেম্বার। এখানে নৌকার মাঝি হয়েছেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব শফি আলমের ছোট ভাই অধ্যক্ষ শাহ আলম। পালংখালী, রত্নাপালং ও হলদিয়া পালং ইউনিয়নের বিএনপি-আওয়ামীলীগের মাথাব্যথার বড় কারণ হচ্ছে নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায়। বিদ্রোহী প্রার্থীদের ধাক্কাধাক্কিতে অস্বস্থিতে রয়েছেন দলীয় প্রার্থী নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
জনপ্রিয় ইসলামি বক্তা মিজানুর রহমান আজহারীকে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন প্রয়াত মাওলানা লুৎফর রহমান। ৯ মাস ...
পাঠকের মতামত