উখিয়া কলেজে ইউএনএইচসিআর কতৃক প্রদত্ত বাস নিয়ে কলেজ কতৃপক্ষ কোন ছাত্র-প্রতিনিধি কিংবা কোন শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা না করেই কলেজ প্রশাসনের নেওয়া ধান্ধাবাজের এই সির্ধান্তকে বয়কট করলাম,এমন সির্ধান্তে উদ্বিগ্ন কলেজের হাজারো শিক্ষার্থী, ইউএনএইচসিআর কলেজে যে বাসটি প্রদান করেছে তা এখনো চালু হয়নি,তবে কলেজ কতৃপক্ষ তা চালু করার জন্য শুনেছি একটি কমিঠি গঠন করে দিয়েছে,কলেজ গভর্ণিং বড়ির সভাপতি মেনেজিং কমিঠির সাক্ষার ছাড়া,সে কমিঠি নাকি সির্ধান্ত দিয়েছে যে কলেজের সকল শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ১০০০/= হাজার টাকা করে নিবে। সেখানে আমার প্রশ্ন: আপনারা কি পারবেন কলেজের সকল শিক্ষার্থীর যাতায়ত নিশ্চিত করতে, যদি না পারেন তাহলে এমন সির্ধান্ত থেকে সরে আসুন।
এখন কলেজ কতৃপক্ষের এমন সির্ধান্তে একাদশ শ্রেণিতে নতুন ভর্তি হতে আসা ছাত্র-ছাত্রীরা সমস্যায় পড়ে যাচ্ছে,এবং তাদের মা-বাবা ছেলে-মেয়েকে ভর্তি করাতে তাদের কত কষ্ট হচ্ছে আপনার তু সেইটা বুঝবেন না,এমনও হতে পারে ৩৭০০/=টাকা দিতে না পেরে অনেক ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাবে না অনেক মা-বাবা।
শুধু একটা কথা বলব শিক্ষার্থীদের পক্ষে কলেজ প্রশাসনের সির্ধান্তকৃত এত টাকা বহন করা সম্ভব নয়।
আমি উখিয়া কলেজের একজন সচেতন ছাত্র হিসাবে কিংবা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি হিসাবে আমার দায়িত্বশীল জায়গা থেকে বলতেছি সাধারণ শিক্ষার্থীদের মা-বাবার কথা চিন্তা করে কলেজ প্রশাসনের নির্ধারনকৃত টাকা বাদ দিয়ে আমরা যারা ছাত্রপ্রতিনিধি বা সচেতন শিক্ষার্থী রয়েছি তাদের সাথে আলোচনা করে উক্ত ভাড়া নির্ধারণের ব্যবস্থা করার জন্য কলেজ গভর্ণিং বডির সভাপতি আবদুর রহমান বদি মহোদয়,কলেজ প্রশাসন,উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়,মেনেজিং কমিঠির সদস্যবৃন্দুদের অনুরোধ করতেছি।
কলেজ কতৃপক্ষ এমন অযৌক্তিক অতিরিক্ত ফি আদায়ের চেষ্ট করলে উখিয় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে নিয়ে কঠোর অান্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
মনে রাখবেন,বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের যে কোন যুক্তিক দাবি আদায়ে পাশে থাকবে।
নিবেদক,
সাইদুল আমিন টিপু
সভাপতি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,উখিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখা।