এনজিও সংস্থা মুক্তির জিভিবিআইই প্রজেক্টের সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের জন্য বরাদ্দকৃত ছাতা ও অন্যান্য জিনিসপত্র গোপনে বাইরে বিক্রিসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়,এনজিও সংস্থা মুক্তির জিভিবিআইই প্রজেক্টের বিভিন্ন মালামাল আব্দুল্লাহ আল মামুনের তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন ওয়ার হাউজে জমা করা হয়। কিন্তু এসব মালামালের অধিকাংশ বিতরণ না করে গোপনে ছাতা ও বিভিন্ন জিনিস পত্র স্থানীয় দোকান ও বাসাবাড়িতে মজুত করার অভিযোগ উঠে ।
তথ্য অনুসন্ধানে গিয়ে কুতুপালং, লম্বাশিয়া, বালুখালি, থাইংখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া যায়।
পরিদর্শনকালে বিভিন্ন দোকানদারের সাথে আলাপ করে জানা যায়, মুক্তির লগো সম্বলিত ছাতা ও বিভিন্ন জিনিসপত্র মুক্তি এনজিওর কর্মকর্তা মামুনের নেতৃত্ব বাজারে হর হামেশায় বিক্রি হয় বলে জানা যায়।
নাম প্রাকাশে অনিচ্ছুক GVBiE প্রজেক্টেরের একাধিক কর্মী বলেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন তার প্রজেক্টে চাকরি করা সুন্দরী সুন্দরী মেয়েদেরকে তার নিয়ন্ত্রণে এনে এবং তার সাথে গভীর সম্পর্কে জড়িয়ে তাদের কে পদোন্নতি’র ব্যবস্থা করে। যে মেয়েগুলো তার নিয়ন্ত্রণে থাকে না, তাদেরকে এক ক্যাম্প থেকে অন্য ক্যাম্পে বদলি করা হয় বলেও অভিযোগ উঠে ।
এ ব্যাপারে আব্দুল্লাহ আল মামুনের মোবাইল নাম্বারে একাধিক বার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দেয়া হলে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।
পর্ব -১