ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ০২/০৭/২০২৪ ১০:০৬ এএম

কক্সবাজার জেলাবাসীর সরকারি চিকিৎসা সেবা নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগ-উৎকন্ঠা আপাতত কেটেছে। রোহিঙ্গা সংকটে স্থানীয়দের জন্য বিশ্বব্যাংকের বরাদ্দ অর্থে স্বাস্থ্য বিভাগে এনজিওর নিয়োগ পাওয়া প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকছেন আরও ৬ মাস। এর ফলে জেলায় এনজিওর সহায়তায় সরকারি চিকিৎসা সেবা নিয়ে উদ্বেগ আপাতত কেটে গেছে।

অর্থ বরাদ্দ না থাকায় ৩০ জুন রোববার শেষ হয়েছিল এনজিওর অধীনে বাস্তবায়ন করা এসব প্রকল্প। এ নিয়ে জেলাব্যাপী চিকিৎসা সেবায় বিপর্যয়ের শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ১ জুলাই সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের পক্ষে মেইলে পাঠানো এক পত্রে এসব প্রকল্প আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ধারাবাহিক রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. নোবেল কুমার বড়ুয়া এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন
তিনি জানান, বিশ্বব্যাংকের ‘স্বাস্থ্য ও জেন্ডার সাপোর্ট প্রকল্প (এইচজিএফপি), স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ সহায়তা প্রকল্পের (এইচজিএস) অধীনে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিভিন্ন এনজিও সংস্থা জেলাব্যাপী হাসপাতাল, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জনবল নিয়োগসহ নানা সহায়তা করে আসছে। ২০১৯ সালে শুধু হওয়া এসব প্রকল্প ৩০ জুন অর্থ বরাদ্দ না থাকায় জনবল প্রত্যাহারের চিঠি দেয়া হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরসহ সরকারের নানা পর্যায়ে চিঠি দিয়ে জানানো হয়। এর প্রেক্ষিতে সোমবার (১ জুলাই) বিশ্বব্যাংকের পক্ষে প্রেরিত এক চিঠি এসব প্রকল্প আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৬ মাসও স্ব-স্ব আন্তর্জাতিক ও দেশীয় এনজিওগুলো এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এরপর বিশ্বব্যাংকের অধীনে এসব প্রকল্প আন্তর্জাতিক সংস্থা আইএসওর মাধ্যমে বাস্তবায়নের জন্য চুক্তি হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, জানুয়ারি ২০২৫ সাল থেকে আইএসও জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের এসব প্রকল্পের দায়িত্ব পাবে এবং এটি ধারাবাহিক থাকবে

পাঠকের মতামত

রামু সহিংসতার ১২ বছর আজ

মামলায় আসামী করা হয় বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের, প্রত্যাহারের দাবি রামু সহিংসতার ১২ বছর আজ। ঘটনার পর ...

ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে মিয়ানমারের ১২০ সেনা ও সীমান্তরক্ষী সদস্যকে

দুই দেশের দূতাবাসের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নাগরিকদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া অব্যাহত ...