কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ থেকে দ্রুততম সময়ে পরীক্ষামূলকভাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হবে বলে আশাবাদী চীন।
ঢাকায় পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে বর্ষার আগেই তা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র দপ্তরের ভাইস মিনিস্টার সান ওয়েইডং।
গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে কাজ করে আসছে চীন।
শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে প্রায় চার ঘণ্টা বৈঠক করেন সান ওয়েইডং।
এ সময় প্রথম ধাপে ৩ শতাধিক রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা করেন তারা।
আলোচনায় আসে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের নতুন বৈশ্বিক উদ্যোগ গেøাবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভে (জিডিআই) বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করার ইস্যু।
প্রসঙ্গত,বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে। বেশির ভাগই ২০১৭ সালে তাদের দেশে সহিংস সামরিক অভিযান থেকে বাঁচতে পালিয়ে আসে।
২০১৭ সালে মিয়ানমার নাগরিকদের সবচেয়ে বড় অংশ বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার প্রত্যাবাসনের জন্য একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
এখন পর্যন্ত ২ বার প্রত্যাবাসনের চেষ্টা করা হলেও সেই উদ্যোগ ব্যর্থ হয়