প্রকাশিত: ৩০/০৮/২০১৮ ১০:৩১ এএম
আলমগীর মাহমুদ

আলমগীর মাহমুদ::

আলমগীর মাহমুদ

শহিদুল হক বাবুল,নজরুল ইসলাম বাদল আমার কলেজ জীবনের মল্লযোদ্ধা। গরিমার সাম্রাজ্যে সম্রাট বনতে একে অন্যকে কুপোকাত করতাম। বাদল কোর্টের সেরেস্তাদার। বাবুল আই,সি,ডি,ডি আর বি চকরিয়ায় গবেষণা কারবারি।

বাবুল সুইজারল্যান্ডে দুইবার চীনে একবার আন্তজার্তিক সেমিনারে নির্বাচিত হয়ে সে দেশে নিজ রচিত প্রবন্ধ পাঠের সৌভাগ্যবান বনে। আজও কক্সবাজার কলেজের গরিমাধারীর শ্রেষ্ঠত্বধারীর কম্পিটিশনটা আমাদের মধ্যে রয়েই গেছে। আগে হতো ক্লাসে বইয়ের পড়ায়। এখন চিন্তায়,ভাবে, অনলাইনে। খোঁচাই, আর ক্ষেপাই।

আজ প্রকৃতির প্রকৃতি নিয়ে ক’টি ছবি অনলাইনে দিতেই বাবুলের তলবি ডাক “চকরিয়ার ছবিও দেখছি, চকরিয়া আসলা কবে? ছবি কি ধারের!!

জওয়াবে কই.. আমি আমার হাত,চোখ,হৃদয়ের আবরণ বানিয়ে রেখেছি একঝাঁক ছাত্রছাত্রী / এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের। যারা ডেভেলপ করেছে নুতন নুতন চিন্তার,সৃষ্টিশীলতার। কক্সবাজারের মাটিতে থাকতে ছিল না যাহ ।
এসব মেধাবীরা এক একটা মানুষ এক একটা পৃথিবী। একেকটা ছুটি একেকটা দৃষ্টিদান, গ্রহন, অনুষ্ঠান ভাবায় আমারে।এযুগের ভাবুকদের ভাবনা “বিমোহিত করবে তোমাকে তুমিও যে মেধাবী। তবে আগ বাড়িয়ে এদের আবিষ্কার করে না নিলে দেখা, বুঝা,অনুভবে আসা, আনা কঠিন।এরা যে জোনাকি পোকার বেশে।

এমন নান্দনিক ভাবধারায় ধনীদের ভাবখানা আমার বিভিন্ন ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদেরকে তাঁদের মূখে শুনাই।ওখানে তারাঁ পৌঁছাল কোন চিন্তায়, তাঁদের মাধ্যমে বিলাই।

যে কাজটার জন্য শিষ্যদের “অমরণী” গাছ হয়েই বেঁচে আছি। নিন্দুকেরা আয়ারে ঝাল মিঠায় ” ব্যক্তিত্বহীন” ছাত্রছাত্রীর সাথে শুধু কথা বলে, প্রপাগান্ডায়।

তাঁরা ভাবে পরীক্ষা পাশের তাবিজই বিদ্যা,ভাবনা চিন্তা ট্রাসফার,। যাহ পরীক্ষায় আসে না তাহ বিদ্যা নয়,পরীক্ষা মন্ত্র শিখিয়ে সীলেবাস শেষ করাই শিক্ষকের কর্ম।আমি তাঁদের বুঝাতেও চন্দ্রবিন্দুর ব্যবহারে করেছি।তারাই যে আমারে জ্বালিয়ে তোলে!!

এমন এক ‘চোখ’ এবার গিয়েছিল চকরিয়া। কাঁকারা ছিল এবার ঈদে তাঁর দর্শনের স্থান।এইসব মানুষকে আমি আমার শিক্ষক হিসেবে নিয়েছি।

তাঁর কাছেই পয়গাম “এই আছে।” সে আমারে ম্যানশন করেহে। শীঘ্রই তোমাকে নিয়ে ঘুরে আসবো চকরিয়া কাঁকারা। দেখে আসবো আদম শাহের আমলে নির্মিত মসজিদ।

এই ছেলেটি যখন ঐ এলাকায় যায় তাঁর আরেক বন্ধু সিলেটে সম্ভবত ভ্রমনে। তাদের অনলাইন কথনে অচিন কক্সবাজারকে কি নন্দন কথনে সুড়সুড়িতে লোলুপতা বাড়িয়েছে সবাইর, দেইখ…

কলাম লিখতে ভুল করা যখন প্রগাঢ়। তখন সবাইর ভাবনা এই আলমগীর প্রফেসার? সবাই সমালোচনা করেছে।এই নুতন প্রজন্ম অনলাইনে আগিয়ে ম্যাসেঞ্জারে মেসেঞ্জারে শিখিয়ে যায় ভুল না করার মন্ত্র “কী বোর্ডের ‘ব্যবহার ।কখনও পরিচয় ছিল না আমাদের।সেদিন ”মহাভারত ” উপহার করে ভালবাসার বন্ধন বিনাসূতায় বেঁধে যায়।

মিসুয়েল ট্রাষ্ট ব্যাংকের জামাল উদ্দিন,এই salman nadir আমারে ভাবাইয়াছে “মানুষ যদি মানুষের ভালবাসা পায়, সে অসাধ্য সাধনের ক্ষমতা অর্জন করে” অসাধ্য সাধনে..একবার নজরে ছে নজরে মিলে “কহ নাঃ পিয়ার হে…!

লেখক : বিভাগীয় প্রধান।সমাজবিজ্ঞান বিভাগ। উখিয়া কলেজ। [email protected]

পাঠকের মতামত

আসলে কি বয়কট করছি!

আমরা বাঙালি নতুন ইস্যু পেলে দৌড়ে তা দেখার জন্য উৎকণ্ঠা প্রকাশ করি। আজ বয়কট নিয়ে ...