সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
কোটবাজারে রমজানের শুরু থেকে প্রতিটি বাজারে বসেছে ইফতার সামগ্রী বিক্রির দোকান। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খোলা অবস্থায় এসব ইফতার সামগ্রী স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। রাস্তার পাসে বসা এসব খাবারের নেই কোনো সংরক্ষন ব্যবস্থা। যার ফলে মশা-মছি ও ধুলোবালি ইফতার সামত্রীর উপর পরে ইফতার সামগ্রী নষ্ট করছে যা ক্রয় করে খাচ্ছে রোজাদাররা। রজমানের শুরু থেকেই বাজারে জমে উঠেছে ইফতারসহ বিভিন্ন খাবার বিক্রির দোকান। সরেজমিনে দেখা যায় কোটবাজারের চৌধুরী মার্কেটের নির্ভরযোগ্য বেকারি "আল নুর ঝাল বিতানে" আজ সহ পুরো রমজানে এইভাবে ব্যবসা করে আসছে।এই সব দোকানে চনা, পেয়াজুসহ মিস্টি, জিলাপি ও আরো অভিজাত খাবারে জমে উঠেছে। যার যা সার্মথ্য সেভাবেই ক্রয় করছেন নিজের পছন্দের ইফতার। কিন্তু রাস্তার পাসে খোলা মেলা এসব ইফতার কতটুকু সাস্থ্যসমত তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে রোজাদাররা। রমযান মাসে বাজারের রাস্তায় রাস্তায় দেখা মিলে এসব খোলামেলা ইফতার বিক্রি হওয়া অসংখ্য ইফতারের দোকান সমূহ। যার মধ্যে একটিরও নেই খাবার সংরক্ষন ব্যবস্থা। রাস্তার বসা এসব দোকানে চলাচল রত যানবাহনের বাতাসে উড়ে আসা ধুলোবালি পড়ছে ইফতার সামগ্রীর উপর যা খালি চোখে দেখা যায় না। আর মশা-মছি সেটা চোখে দেখা গেলেও নেই কোনো অপসারনের ব্যবস্থা। দৈনন্দিন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষগুলো এসব খাবার খেয়েই পার করছেন পবিত্র রমযান মাস।এই ছাড়া বিভিন্ন পানীয়তে মোড়কের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ৫-১০ টাকা বেশী নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এসব খোলা দোকানের আইনি নিষেধ থাকা সত্ত্বেও প্রসাশনি নজরদরি না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রোজাদাররা। ফলে দিন দিন বেড়েই চলছে এসব খোলামেলায় বিক্রি হওয়া ইফতার দোকান। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এসব দোকানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের প্রতি দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।