নিজস্ব প্রতিবেদক
তারা আবারও রাজপথ কাঁপিয়ে দেখালো বেগম খালেদা জিয়ার কিছু হলে এরা রাজপথ ছেড়ে যাবে না! হ্যাঁ, তারা বৃহস্পতিবারও রাজপথে নেমেছিল খালেদা জিয়ার জন্য। এরা হলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রদল।
তারা বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে কক্সবাজার শহরের রাজপথে নেমে বিক্ষোভ মিছিল দিয়ে কাঁপিয়ে দিয়েছে শহর। আবার তারা শহর কাঁপিয়ে দিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশও করেছে।
জেলা ছাত্রদল সভাপতি রাশেদুল হক রাসেল ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মনির উদ্দিনের নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা ছাত্রদল এই কর্মসূচি পালন করে।
পরে সমাবেশে জেলা ছাত্রদল সভাপতি রাশেদুল হক রাসেল বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়া প্রতি অতীতেও আপামর মানুষের আস্থা ছিল, এখনও সেই আস্থাই আছে। আর এই আস্থা যখন দিনে দিনে বাড়তেই চলছে, তা সহ্য করতে না পেরে বর্তমান সরকার খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে যাচ্ছে। আর সেই সব মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে তাদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘মিথ্যা মামলা আর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জনবিচ্ছিন্ন করা যাবে না। মানুষের মন থেকে তাঁকে মুছেও ফেলা যাবে না।’
রাশেদুল হক রাসেল আরও বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার কিছু হলে ছাত্রদল কখনোই ঘরে বসে থাকবে না। তারা সব সময় রাজপথেই থাকবে।’
সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মনির উদ্দিন বলেন, ‘আগামি নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়াকে অযোগ্য করার জন্য মিথ্যা মামলায় সাজা করানোর জন্য এই সরকার চক্রান্ত করে চলেছে। তাদের এই অভিপ্রায় কখনোই সফল হবে না।’
সমাবেশপূর্ব বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সরওয়ার রোমন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীনুল ইসলাম শাহীন, সহ-সভাপতি আবদুর রউফ, যুগ্ম সম্পাদক আলাউদ্দিন রবিন, যুগ্ম সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম রিটন, শহর ছাত্রদল আহবায়ক মোহাম্মদ ইলিয়াছ, যুগ্ম আহবায়ক ফাহিমুর রহমান, নুরুল আনছার, হারুনুর রশিদ, আলমগীর কবির, আশরাফ ইমরান, আবদুল্লাহ আল মামুন আল রিয়াদ, কায়সার ফারুক, আল আমিন, আহমদ ছফা ও জিয়াউল হক বাবু, সদর উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন টিপু, কক্সবাজার সরকারী কলেজ ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি জাইন উদ্দিন জনি, সহ-সভাপতি জয়নাল আবেদীন, মোহাম্মদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ পারভেজ, যুগ্ম সম্পাদক আসিফুর রহমান, সহ-সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন, কক্সবাজার সিটি কলেজ আহবায়ক সাইফুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শামসুল আলম, যুগ্ম আহবায়ক নুর উদ্দিন মুন্না, ক্যাম্পাস সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হুদা শাহেদ, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সভাপতি রেজাউল হক, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সাত্তার, সহ-সাধারণ সম্পাদক নিয়ামত উল্লাহ, উখিয়া উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সেলিম সিরাজী, মহেশখালী উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি রিয়াদ মোহাম্মদ আরফাত, যুগ্ম সম্পাদক খোরশেদ আলম, মহেশখালী পৌর শাখা সভাপতি জাহেদুল ইসলাম প্রমুখ।
এছাড়াও সিনিয়র ছাত্রদল নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাশেদুল হক, শাহ মোশাররফ হোসেন, আলী রেজা তসলিম, আরাফাত সাইফুল আদর, ইয়াছিন আরাফাত বিপু, মুজিবুর রহমান রোমান, আবদুল্লাহ আল মামুন, সাইফুল আলম রানা, এএইচএম রায়হান উদ্দিন, ওয়াহিদুজ্জামান রাজিব, সৈয়দ মহসিন মুন্না, সাইদু সিকদার, রাশেদুল করিম, নেজাম উদ্দিন, একরামুল হক, রিজভী খান, ইনজামামুল হক, আকতার নূর, নূর হোসেন, মোস্তফা কামাল সবুজ, মিজানুল আলম, আসিফুল হাসান সিফাত, সাজ্জাদ হোসেন সাগর, প্রিন্স মাহমুদ রিপন, সাদ্দাম হোসেন (১), সাদ্দাম হোসেন (২), মাহমুদুল হক রাসেল, রাসেল সরওয়ার, সাজিদ আবেদীন, ওসমান গণি, নুরুল আমিন, আবদুল কাদের, আবদুল মোনাফ, মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন, আবু সাদাত মো. সায়েম, জিয়াউর রহমান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, আবদুর রহমান সোহেল, আশরাফ খন্দকার, পারভেজ আলী, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বাবু, রহিম উল্লাহ, শামীম সরওয়ার, শাহাব উদ্দিন, আবদুস শুক্কুর, নুরুল আলম খোকা, শামীমুর রহমান, মুহিবুল্লাহ, মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ, মোহাম্মদ আরিফ, মোহাম্মদ আরমান, মোহাম্মদ হোসেন মাদু, মোহাম্মদ রুস্তম, মোহাম্মদ ইরফান, শামীমুর রহমান শামীম, কামরুল হক রুবেল, সাইফুল ইসলাম, আবু তাহের মিছবাহ, আলী হোসেন পারভেজ, মোহাম্মদ সাদেক, কে এম সাদেক হোসেন, শাহাবাজ হায়দার আকাশ, মো. ওসমান, মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ, ইয়াছিন আরাফাত, শামীম মণি, মো. ফারুক, কুতুব উদ্দিন, বোরহান, প্রমূখ।
পাঠকের মতামত