গত ২৮ মার্চ ২০১৮ইং উখিয়া ক্রাইম নিউজে "ঘুমধুমে সন্ত্রাসী কায়দায় অর্ধশতাধিক আকাশমণি গাছ লুট" শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নিন্দা জানাচ্ছি।
উক্ত সংবাদে অামি এবং অামার ছেলে গভীর রাতে বরবিলের অাব্দুল জব্বার সওদাগরের মালিকানাধীন বাগানের সৃজিত প্রায় অর্ধশতাধিক অাকাশমনি গাছ লুট করে নিয়ে গেছি বলে উল্ল্যেখ করা হয়েছে। গাছ কাটার ঘটনার দিন অর্থ্যাৎ ২৮ তারিখ অামি অন্য একটি মিথ্যা মামলার হাজিরা দিতে বান্দরবানে ছিলাম এবং অামার সাথে ঘুমধুম ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক হেমলাম বড়ুয়াও ছিল। অামার ছেলে অাব্দুল হাকিম গত ২ মাস ধরে বিয়ে করে মহেশখালীতে বসবাস করছেন। প্রকৃতপক্ষে অাব্দুল জব্বার সওদাগর একজন মাদকাসক্ত যা এলাকার সবাই জানে। নেশার ঘুরে সে অামার ২৬৭ নং ঘুমধুম মৌজার ১৩নং খতিয়ানের বসতভিটার প্রায় অর্ধশতাধিক গাছ কেটে ফেলে উল্টো অামার নামে মিথ্যা দূর্নাম রটাচ্ছে যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার শামিল। অামি একজন নিরীহ শান্তি প্রিয় লোক অামার কোন ভাড়াটিয়া সন্ত্রাস নেই। অনেকদিন যাবৎ অামি নানা রোগ ব্যাধিতে ভূগছি এবং নিয়মিত ঔষুধ সেবন করছি। অামি অসুস্থ শরীর নিয়ে কোন দুঃখে প্রভাবশালী জব্বার সওদাগরকে হুমকি দিতে যাব? এলাকার সবাই জানে অাব্দুল জব্বার সওদাগর একজন ভূমিদস্যু নিরীহ লোকজন থেকে কমমূল্যে এবং হুমকি-ধুমকি দিয়ে জায়গা জমি দখল করাই তার কাজ সে বরবিল গ্রামে তার অাধিপত্য বিস্তার করতে এ সব জগন্য কাজ করছে।
অামি কোন প্রভাবশালী লোক নই! অামার ২ ছেলে নুরুল হাকিম এবং আব্দুল হাকিম, নুর আহমদের ছেলে ইব্রাহিম নির্দোষ। বরং অাব্দুল জব্বার সওদাগর সন্ত্রাসী দিয়ে অামার বাগানের সৃজিত গাছ কেটে অামাকে ফাসানোর পায়তারা করছে। অামি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের জোর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। এবং এ ব্যাপারে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টদের বিচলিত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
শামসুল অালম
পিতা: অাব্দুল গনি
সাং: উত্তর ঘুমধুম,বালুখালী
নাইক্ষ্যংছড়ি-বান্দরবান।