জসিম উদ্দিন টিপু::
চোরের মার বড় গলা-কথাটি আমার কাছে এতদিন পরে হলেও বাস্তবে প্রমাণিত হলো। গত ৫মে হ্নীলা ষ্টেশনের জামাল মার্কেটে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মাত্র ২মিনিটের ব্যবধানে আমার বাবার বিকাশের আড়াই লক্ষ টাকা চুরি করেছে মামা ভাগিনা চোর সিন্ডিকেট। “মামা-ভাগিনা” চোর সিন্ডিকেট, হোয়াইক্যং কম্বনিয়াপাড়া এলাকার মৃত হাজ্বী আবুল মঞ্জুরের ছেলে মোঃ হাশিম ও তার ভাগিনা হ্নীলা পূর্ব সিকদারপাড়া এলাকার জনৈক কালুর ছেলে ইয়াবা পাচারকারী, চিহ্নিত বখাটে আব্দুল্লাহ। ঘটনার দিন জামাল মার্কেটের সত্ত্বাধিকারী জামাল আহমদ(০১৭১৯-২১৪৭৮৩), বাজার কমিটির সেক্রেটারী অধ্যাপক জহির আহমদ(০১৯৬৫-৬৫৯৩৮৩), ব্যবসায়ী বাহাদুর শাহ তপু(০১৭১৫-৮৩০৯৮৮), ব্যবসায়ী ও যুবলীগ নেতা আবুল কালাম আলম(০১৮১৯-০৫৭৫৪৯), হ্নীলা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি দেলোয়ার হোসাইন(০১৮১৫-৩৫৫৭০১), সাংবাদিক হুমায়ুন রশিদ(০১৮১১-৩৬৪৬৪৬, ০১৭২১-১৮২৩০১), উপজেলা যুবলীগর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক-সাংবাদিক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম(০১৮২৫-১৪৯৬৫০), আবু তাহের সহ স্থানীয় গণমাণ্য ব্যাক্তিবর্গ সালিশে বসেন। সালিশে বখাটে আব্দুল্লাহর মামা মোঃ হাশেম ও “সুমন কপি হাউজের বয়” শাকিবের স্বীকারোক্তি মতে টাকা চুরির বিষয়টি সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হয়। চুরি করেছে নাকি করে নাই মামা-ভাগিনাদের বক্তব্য আমার কাছে রেকর্ড আছে। অযথা ফালতুগিরি করে লাভ হবে না!!!
কিন্তু সচতুর মামা ভাগিনা ১/২ দিন সময় নিতে নিতে এখনো কালক্ষেপন করেই আছে। পুলিশী তদন্তে তা ১০০% প্রমাণিত হয়েছে। বিষয়টি পত্র পত্রিকায় প্রকাশিতও হয়েছে। ঘটনার পর থেকে চোররা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। কুচক্রী মহলের ইন্ধনে চুরি করা টাকা হালাল করতে তারা বিভিন্ন ছলচাতুরীর আশ্রয় নিচ্ছে। যাদের সাথে জীবনে কোন কথাও হয়নি, তারা আজ চাঁদা দাবীর ধোঁয়া তুলে আড়াই লক্ষ টাকা না দেওয়ার ফন্দি ফিকিরে মশগুল আছে।
তবে, জেলায় কর্মরত সাংবাদিক ভাইদের বিভ্রান্তিমুলক তথ্য দিয়ে চুরির দ্বায় এড়াতে চাচ্ছে চিহ্নিত বখাটে, ইয়াবা পাচারকারী আব্দুল্লাহ এবং তার পরিবার। চুরির বোঝা মাথায় নিয়ে কেন বখাটে আব্দুল্লাহ এবং তার মামা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে? মামা-ভাগিনার অতীত রেকর্ডও বেশ সমৃদ্ধ হিসেবে একেবারে প্রতিষ্টিত আছে। তারা সাক্ষুচ সাক্ষী সাকিবকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে। অথচ আজ চোরেরা.......??
“হায়রে সাংবাদিকতা” একজন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চোরের দলের মনগড়া উত্থাপিত বিষয়টি জানা দরকার ছিল কিনা? সাংবাদিক এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে সাক্ষুচ প্রমাণিত চুরির বিষয়টি আরো জানার জন্য উপরোক্ত নাম্বার গুলোতে ফোন করে পরিস্কার হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হইল।
বিঃদ্রঃ-টাকা চুরি, অতপর “মামা-ভাগিনা” সব রেকর্ড সংরক্ষিত আছে। সত্যকে কখনো মিথ্যা দিয়ে আড়াল করা যাবে না।