এছাড়া সাধারণ সদস্য ১৩৯ ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৫৩ জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সাধারণ সদস্য পদে ২ হাজার ৯৮৫ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৮০৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছে। সোমবার এসব প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা প্রচারণা শুরু করবেন।
প্রত্যেক জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র ও কাউন্সিলর, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর এবং ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্য জেলার পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটার হবেন। জেলা পরিষদে মোট ভোটার রয়েছেন ৬৩ হাজার ১৪৩ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৪৮ হাজার ৩৪৩ জন ও নারী ১৪ হাজার ৮০০ জন।
প্রতিটি জেলায় স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের ভোটেই জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য নির্বাচিত হবেন। প্রতিটি জেলায় ১৫ জন সাধারণ ও পাঁচজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য থাকবেন। এ হিসেবে স্থানীয় সরকারের চার ধরনের প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৭ হাজার নির্বাচিত প্রতিনিধি এ নির্বাচনে ভোট দেবেন।
প্রত্যেক জেলার অন্তর্ভুক্ত সিটি করপোরেশনের (যদি থাকে) মেয়র ও কাউন্সিলর, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ও ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলর এবং ইউপির চেয়ারম্যান ও সদস্য জেলার পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটার হবেন। তাদের ভোটেই জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য নির্বাচিত হবেন।
২০ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা অনুযায়ী, ১ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। বাছাই ৩ ও ৪ ডিসেম্বর; প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১১ ডিসেম্বর।
ভোট হবে ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত।
২৮ ডিসেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো তিন পার্বত্য জেলা বাদে বাকি ৬১ জেলায় জেলা পরিষদে ভোট হবে।