শব্দ দূষণ করলে নিশ্চয়ই শাস্তি পেতে হবে। এ আইন কি শুধু মানুষের ক্ষেত্রে নাকি অন্যান্য পশু-পাখিদেরও? তবে এমনই এক বিরক্তিকর অবস্থায় মানুষের তৈরি আইনের গ্যাড়াকলে পড়েছে মোরগ-মুরগি! অভিযোগ গুরুতর, শব্দ দূষণ। তাই শব্দ দূষণ আইনের আওতায় জেল দেয়া হয়েছে এক জোড়া মোরগ-মুরগিকে। এছাড়াও এর জন্য মালিককেও পেতে হয়েছে শাস্তি। তার শাস্তি হলো বেত্রাঘাত। ঘটনা ঘটেছে সৌদি আরবের আল হফুফ পৌরসভায়।
অভিযোগকারী বলেন, ওই মোরগ-মুরগির চেঁচামেচিতে তিনি ও তার প্রতিবেশিরা অতিষ্ঠ। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হলে সেখানকার পরিবেশ শান্ত থাকবে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে মিটিয়ে নেয়ার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তাতে ফল না হওয়ায় বিষয়টি পৌরসভা আদালতে তোলা হয়। সেখানে মোরগ-মুরগির জেল ও মালিককে বেত্রাঘাতের সাজা দেয়া হয়। তবে ওই মোরগ-মুরগির কতদিন জেল হয়েছে তা জানা যায়নি।
এ প্রসঙ্গে অ্যাডভোকেট মিশাল আল আস্কার আরব নিউজকে বলেন, শরীয়াহ ও রাজকীয় আদেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় এসব ইস্যু। এ ক্ষেত্রে অপরাধীকে জেল, বেত্রাঘাত অথবা জরিমানা করা হয়। সে নিয়মেই এটি করা হয়েছে। তিনি বলেন, পৌরসভার নিয়মানুযায়ী ঘরের ভেতরে বা আবাসিক এলাকায় পশুপালন করার বিধান নেই। কারণ ঘর আরাম এবং বিশ্রামের জায়গা।
অভিযোগকারী বলেন, ওই মোরগ-মুরগির চেঁচামেচিতে তিনি ও তার প্রতিবেশিরা অতিষ্ঠ। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হলে সেখানকার পরিবেশ শান্ত থাকবে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে মিটিয়ে নেয়ার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তাতে ফল না হওয়ায় বিষয়টি পৌরসভা আদালতে তোলা হয়। সেখানে মোরগ-মুরগির জেল ও মালিককে বেত্রাঘাতের সাজা দেয়া হয়। তবে ওই মোরগ-মুরগির কতদিন জেল হয়েছে তা জানা যায়নি।
এ প্রসঙ্গে অ্যাডভোকেট মিশাল আল আস্কার আরব নিউজকে বলেন, শরীয়াহ ও রাজকীয় আদেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় এসব ইস্যু। এ ক্ষেত্রে অপরাধীকে জেল, বেত্রাঘাত অথবা জরিমানা করা হয়। সে নিয়মেই এটি করা হয়েছে। তিনি বলেন, পৌরসভার নিয়মানুযায়ী ঘরের ভেতরে বা আবাসিক এলাকায় পশুপালন করার বিধান নেই। কারণ ঘর আরাম এবং বিশ্রামের জায়গা।
পাঠকের মতামত