উখিয়া পল্লী বিদ্যুতের ধারাবাহিক লোডশেডিং যন্ত্রণায় জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। প্রচন্ড তাপমাত্রায় বেকার হয়ে পড়েছে শত শত কর্মজীবি মহিলা, পুরুষ শ্রমিক। অফিস, বীমা, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান সহ অচল হয়ে পড়েছে ছোটখাট একাধিক শিল্প কারখানা। বাসা বাড়ির ফ্রিজে রক্ষিত খাদ্য পণ্য সামগ্রী নষ্ট হয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে অসংখ্য পরিবার। অসহনীয় লোডশেডিং এর নেপথ্যে পপ্লী বিদ্যুতের ডিজিএম নুর হোসেনের কারসাজি আছে দাবী করে উখিয়া নাগরিক কমিটি নেতৃবৃন্দরা অবিলম্বে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে রাজপথে আন্দোলন শুরু করার প্রস্তুতি নিয়েছে পপ্লী বিদ্যুতের বিরুদ্ধে। কোরবান ঈদের আগের দিন থেকে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে উখিয়া উপজেলাবাসী।
উখিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় ৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। জাতীয় গ্রীড থেকে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকলেও উখিয়া পল্লী বিদ্যুৎ বিভিন্ন অজুহাত ও তালবাহানা করে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টা লোডশেডিং করছে। গ্রাহকদের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম নুর হোসেন কম বিদ্যুৎ খরচে অধিক রাজস্ব আদায়ের কেরামতি জাহির করে পদোন্নতি লোভে উখিয়ার ১২ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহকদের জিম্মি করে বিদ্যুৎ ভোগান্তির মতো হয়রানি করা হচ্ছে বলে দাবী করেছেন উখিয়া নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দরা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামীলীগ নেতা জানান, পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম নিজের আখের গোছানোর জন্য উখিয়ার আড়াই লক্ষ মানুষকে লোডশেডিং যন্ত্রণা দিচ্ছে। তিনি এ জঘন্য অপরাধ থেকে কোন দায়মুক্ত হতে পারেন না বলে সাংবাদিকদের জানান। উখিয়া নিউজ ডটকমের সম্পাদক জানান, ধারাবাহিক লোডশেডিং এর কারণে সাধারণ মানুষ ফুঁসে উঠেছে। তাই পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম নুর হোসেনের বিরুদ্ধে নাগরিক কমিটি কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে উখিয়ার জনগন।
কক্সবাজারের উখিয়ায় খোলাবাজারে অবৈধভাবে বিক্রি করা টিসিবি পণ্য জব্দ করেছে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার ...
পাঠকের মতামত