রিংকু আক্তার (১৯) মুন্সীগঞ্জ শহরের দক্ষিণ ইসলামপুর গ্রামের আলাউদ্দিন শেখের মেয়ে। আর নাহিদ ব্যাপারী একই গ্রামের আমির হোসেন ব্যাপারীর ছেলে।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, সকালে রিংকুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানা হয়েছে। এ ব্যাপারে রিংকুর বাবা আলাউদ্দিন শেখ বাদী হয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করছেন। আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানা যায়নি।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, সকালে রিংকুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানা হয়েছে। এ ব্যাপারে রিংকুর বাবা আলাউদ্দিন শেখ বাদী হয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করছেন। আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানা যায়নি।
বর-কনের পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ৭ মাস আগে নাহিদ বেপারীকে (২২) প্রেম করে পালিয় বিয়ে করেন রিংকু। শুক্রবার (০৪ নভেম্বর) দুইপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের বিয়ে দেয়। এরপর রিংকু স্বামীর বাড়িতে ওঠেন। গভীর রাত পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রী আলাপ-আলাচনা করেন। পরে ভোরে হঠাৎ রিংকু আত্মহত্যা করেন।