প্রস্তাবে বলা হয় যে, “মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের অবস্থা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং তাদের অধিকারগুলোর প্রচার ও সুরক্ষার লক্ষ্যে এমন একটি দিবসের প্রয়োজন ছিল। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি প্রকাশিত ‘মানব পাচার প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৫-২০১৭’-তে দিবসটিকে উদযাপন করার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।’
বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মত বাংলাদেশেও এবার দ্বিতীয়বারের মত বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হবে। ইউএসএইড বাংলাদেশ, উইনরক্ ইন্টারন্যাশনাল, জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক দপ্তর (ইউএনওডিসি), জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর), প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশসহ আরো কয়েকটি সংগঠন যৌথভাবে শনিবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। খবর বাসসের।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করবেন বেসরকারী সংস্থা সিডব্লিউসিএস এর প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ইসরাত শামীম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচীব মোঃ ওমর ফারুক ।
এছাড়াও মানব পাচার বন্ধ করার আহবান সম্বলিত গনসা�ক্ষর সংগ্রহ এবং মানবপাচার প্রতিরোধ, ভিকটিমের সুরক্ষা ও অপরাধের বিচার ব্যাবস্থা সম্বলিত তথ্য প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে।