টিভি পর্দার জনপ্রিয় মুখ মৌসুমি হামিদ। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য ও বাণিজ্যিক ধারার ছবিতে অভিনয় করে চিত্রনায়িকা হিসেবেও অভিষেক হয়েছে তার। তবে তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলো সাফল্য না পেলেও ছবিতে নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করায় যেন কমতি ছিল না। তবে বর্তমানে চলচ্চিত্রের ব্যস্ততা নেই তার। তাই ধারাবাহিকের কাজ নিয়েই ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তার ব্যস্ততা এবং সমসাময়িক প্রসঙ্গ নিয়ে আজকের ‘হ্যালো...’ কীভাবে কথা বলছেন তিনি
*বর্তমান ব্যস্ততা কি নিয়ে?
**কয়েকটি খণ্ড নাটকের কাজ করেছি। পাশাপাশি টেলিফিল্মেও অভিনয় করছি। এছাড়া সুমন আনোয়ারের পরিচালনায় ‘সুখী নীলগঞ্জ’ নামের নতুন একটি ধারাবাহিকের কাজ শুরু করেছি।
*চলচ্চিত্রে নিয়মিত হওয়ার কথা বলেছিলেন...
**যে কোনো শিল্পীর জন্য বড় পর্দায় কাজ করা অনেক স্বপ্নের একটি ব্যাপার। আমার ক্ষেত্রেও তাই। আমি চলচ্চিত্রে নিয়মিত হতে চাই। তবে সে চরিত্রটিতে অভিনয়ের জায়গা থাকতে হবে।
*‘কয়লা’ চলচ্চিত্রে আপনার অভিনয়ের কথা ছিল সেটির কি অবস্থা?
**এপ্রিলে ‘কয়লা’র শুটিং শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে কিছু সমস্যার কারণে শুটিং পেছানো হয়েছে। আশা করছি এ বছর নাগাদ ছবির শুটিং শেষ করতে পারব। এ বিষয়ে পরিচালক সুমন আনোয়ার ভাই ভালো বলতে পারবেন।
*বাণিজ্যিকধারার চলচ্চিত্রে দর্শকের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু বলে মনে করেন?
**গ্রহণযোগ্যতার বিষয়টি পুরোপুরি দর্শকরাই বলতে পারবেন। আমি আমার মতো করে চেষ্টা করেছি মাত্র। কয়েকটি বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নিজেকে যাচাই করে দেখেছি। পরবর্তীকালে ‘জালালের গল্প’ ছবিতে কাজ করার পর অনেকের কাছে প্রশংসিত হয়েছি। তখন মনে হয়েছে এ ধরনের চরিত্রে দর্শক আমাকে ভালোভাবে গ্রহণ করেছেন। তবে আমার কাছে মনে হয় বাণিজ্যিক ধারার ছবির দর্শকের গ্রহণযোগ্যতাও পেয়েছি।
*একটি স্বল্পদৈঘ্যে কাজ করেছিলেন সেটির খবর কী?
**‘শেষ দেখা’ নামের স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবিতে অভিনয় করেছি। একটি ভ্রমণকে কেন্দ্র করে এর গল্প। অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছবির শুটিং করেছি। শিগগিরই স্বল্পদৈর্ঘ্যটি দেখতে পাবেন দর্শক। সাদিয়া ন্যান্সী