সংবাদদাতা :
মহেশখালী’র পিআইও শফিউল আলম শাকিব অবশেষে সাসপেন্ড ও তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদকের) করা ৭ মামলা ওয়ারেন্ট হয়েছে। মহেশখালী প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক এম রমজান আলীর সাথে বিরোধে জড়িয়ে পড়ায় ও দুদকের করা মামলায় ফেসেঁ গেলেন মহেশখালী’র পিআইও শফিউল আলম শাকিব।আইনশৃংঙ্খলা সভায় ‘পিআইও’ ঘোষিত জমাকৃত অস্ত্র আদালতে জমাদানের দাবী ও তার দাম্ভিক্তার পেছনে কারা জড়িত তা খোঁজ নেওয়ার দাবী উঠেছে।
জানাগেছে, পিআইও শাকিবের বিরোদ্ধে দুর্ণীতি দমন কমিশনের ৭ মামলা নাম্বার-১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮ ও ১৯ /২০১৫ ইং ওয়ারেন্ট হয়েছে শিঘ্রিই গ্রেপ্তার হতে পারে। পিআইও শাকিব টিআর, কাবিকা, (সোলার) সৌর বিদ্যুত, কর্মসৃজন প্রকল্প সহ সরকারীভাবে যতসব অনুদান আসছে সব কিছু নিযুক্ত প্রতিনিধিদের সাথে আতাঁত করে সিংহভাগ টাকা তার পকেটস্থ করে। পিআইও’র দুর্নীতি ও অপকর্ম গনমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ায় সাংবাদকর্মীদের সবসময় কটাক্ষ করে কথা বার্তা বলে থাকে। দুর্নীতির দায়ে দুদকে’র মামলা, অপকর্মের দায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি কর্তৃক নাজেহাল, কর্মসৃজন প্রকল্পের টাকা হরিলুট, (সৌর বিদ্যুত) সোলারের টাকার হরিলুট, বিভিন্ন জায়গায় মাতব্বরি সহ বিভিন্ন কিছু জাতীয়, আঞ্চলিক, স্থানীয়, অনলাইন, ফেইসবুক ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রকাশ হয়েছে। সেই ঘটনার জেরে মহেশখালীর সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারনি ফোরাম/ আইনশৃংঙ্খলা সভায় মহেশখালী প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক এম রমজান আলী কে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনের অভিযোগ তুলে অকথ্য ভাষায় কথাবার্তা বলতে থাকে এক পয্যায়ে পিআইও শাকিব বলেন, আমি অস্ত্র জমা দিয়েছি ট্রেনিং জমা দিইনি। সেই কথা রেকডিং করা হয়েছে।
মহেশখালী থেকে সাসপেন্ড শাকিব কে আগামী ২ জুলাই এ নতুন পিআইও কে সবকিছু বুঝে দিতে বলা হয়েছে ।