নিজস্ব প্রতিবেদক::
যানজট নিরসনে নিয়োগ কৃত ট্রাফিক পুলিশ যথাযত তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন না করে ব্যাপক হারে চাঁদাবাজিতে লিপ্ত থাকায় এ পরিস্হিতির সৃষ্টি হয়েছে।
উখিয়া উপজেলার বািনিজ্যিক ও জনবহুল ব্যস্ততম কোটবাজার ষ্টেশন টি উপজেলার ৫ ইউনিয়নের মধ্যে ৪ ইউনিয়ন কেন্দ্রীক এবং চৌরাস্তার মোড় হওয়াতে উক্ত ষ্টেশনে যানজট লেগে থাকে সারাক্ষন যার কারনে প্রয়োজন পড়ে একজন সু-দক্ষ ট্রাফিকের, কোটবাজার ষ্টেশনের ব্যবসায়ী মহল থেকে শুরু করে সর্বস্হরের জন সাধারনে প্রিয় মূখ, যার কোমল হাতের ইশারাতে কোটবাজার ছিল যানজট মুক্ত সেই ট্রাফিক পুলিশ পিন্টু চন্দ্র দে কে এলাকাবাসী এখনো ভুল তে পারে নি, যাকে নিয়ে স্হানীয় মিডিয়াতে ঝড় উঠেছিল, পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিল হাজারে নয় লাখে একটা, সেই সু-দক্ষ কর্মপাগল ট্রাফিক পুলিশ পিন্টু চন্দ্র দে বদলী করে বর্তমান ট্রাফিক চন্দন কে কোটবাজারের যানজট নিরসনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে প্রশাসনের নিয়োগ দেওয়া সকল ট্রাফিক কে পেছনে ফেলে বর্তমান ট্রাফিক চন্দন চাঁদাবাজির শীর্ষ আসন দখল করে কোটবাজার কে যানজটের নগরীতে পরিনত করে চললেও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ রয়েছে নিরব। ট্রাফিক পুলিশ চন্দন তার কর্মস্হল কোটবাজারে দায়িত্ব পালন না করে উখিয়া সদর ষ্টেশন, মরিচ্যা বাজার, সোনার পাড়ার বাজার সহ বিভিন্ন স্হানে গিয়ে চাঁদাবাজি করে আসছে বলে একাধিক, গাড়ি চালক ও মালিক সুত্রে জানা গেছে।
বিগত কয়েক দিন পুর্বে উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী কে কোটবাজার ষ্টেশনে তীব্র যানজটের কবলে পড়ে গাড়ি থেকে নেমে এসে যানজট মুক্ত করতে দেখা গেছে। গতকাল শুক্রবার সরকারী ছুটির দিনেও তীব্র যানজটে অচল হয়ে পড়েছিল কোটবাজার ষ্টেশন, এ সময় উখিয়া টম টম সমিতির অর্থ সম্পাদক ছলিম উল্লাহ বাহাদুর ১০/১২জন সচেতন জন সাধারন নিয়ে কোটবাজার ষ্টেশনে লেগে থাকা তীব্র যানজট নিরসনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায, তাদের দীর্ঘ এক ঘন্টার প্রচেষ্টায যানজট মুক্ত হয়।ডার কারনে এলাকা বাসী তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছে।
কোটবাজারে ট্রাফিক নিয়োগ দেওয়ার পরও তীব্র যানজট সৃষ্টিকারী ট্রাফিকের বিরুদ্বে বিভাগীয় ব্যবন্হা গ্রহন করে জেলা পুলিশ সুপারে সু-দৃষ্টি কামনা করেছে সচেতন মহল।