শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিকাল ৫ টায় সিএনজি গাড়িযোগে নেয়ার সময় চৌমুহনী স্টেশন থেকে গাড়িটি ধরে ফেলেন রামু উপজেলা পরিবহণ মোটর শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি আহসান উল্লাহ। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে জব্দকৃত মাংস মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়।
তিনি জানান- বিকালে চৌমুহনী স্টেশনে যানজট সৃষ্টি হয়। তিনি যানজন নিরসনে কাজ করছিলেন। এসময় মাংসভর্তি সিএনজি থেকে পুরো স্টেশনে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এসময় পথচারীদের মাধ্যমে বিষয়টি জানার পর তিনি গাড়িটি ধরে ফেলেন। তাৎক্ষণিক তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি অবহিত করেন।
ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো জানিয়েছেন-মাংসগুলো থেকে ব্যাপক দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। এজন্য রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাহমিদা মুস্তফার নির্দেশে মাংসগুলো দ্রুত মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়। সিএনজি গাড়িটিও জব্দ করা হয়েছে। মাংসের মালিককে আনার শর্তে সিএনজি চালককে ছেড়ে দেয়া হয়।
সিএনজি গাড়িটির চালক জানান- তার বাড়ি রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের দারিয়ারদিঘী এলাকায়।
ঈদগাঁও থেকে শাহজাহান নামের এক ব্যক্তি এসব মাংস উখিয়া উপজেলার মোছনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠাচ্ছিলেন। মাংস থেকে দূর্গন্ধ ছড়ানোর বিষয়টি স্বীকার করেন চালক।
আরো খবর