
২০১৯ সাল থেকে ২০২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মানব পাচারের শিকার হয়েছে উখিয়া উপজেলার ১৩ শ ৮১ জন। যার মধ্যে হোস্ট কমিউনিটির ৮ শত ৮৩ জন এবং রোহিঙ্গা ৪ শত ৯৮ জন।
২০১৯ সালে ১১৯ জন স্থানীয় ৫৫ জন রোহিঙ্গা, ২০২০ সালে ১৮৪ জন স্থানীয় ৩২ জন রোহিঙ্গা, ২০২১ সালে ১৬৬ জন স্থানীয় ৫০ জন রোহিঙ্গা, ২০২২ সালে ১৩৭ জন স্থানীয় ও ৯৭ জন রোহিঙ্গা, ২০২৩ সালে ১১৯ জন স্থানীয় ১৪১ জন রোহিঙ্গা, ২০২৪ সালে ১৪১ জন স্থানীয় ১১০ জন রোহিঙ্গা, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৭ জন স্থানীয় ১৩ জন রোহিঙ্গা পাচারের শিকার হয়েছে।
“ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন- ২০১২” বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানায় “ ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল একশন (ইপসা)। সংস্থাটি জানায় সমগ্র উখিয়া উপজেলা ও ৬ টি ক্যাম্প জুড়ে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন কার্যক্রমের ভিত্তিতে মাঠ পর্যায়ে তারা কাজ করছে। ইপসা আরো জানায় মানব পাচারে ঝুঁকিতে রয়েছে সমগ্র উখিয়া উপজেলা। তার মধ্যে জালিয়া পালং ইউনিয়ন রয়েছে ঝুঁকির শীর্ষে।
২৬ জুন সকাল ১১ টায় কক্সবাজারের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
এসময় “ মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন- ২০১২” সম্পর্কে আলোচনা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক, প্রফেসর এ. বি. এম আবু নোমান। বক্তব্য রাখেন প্রথম আলো কক্সবাজার অফিস প্রধান আব্দুল কুদ্দুস রানা, সিনিয়র সাংবাদিক এম. আর মাহবুব, ইপসার উপ- পরিচালক এবং হেড অব রেসপন্স প্রোগ্রাম মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, সহকারি পরিচালক যীশু বড়ুয়া, সঞ্চালনা করেন ইপসা কক্সবাজারের উপজেলা ম্যানেজার আবিদুর রমমান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আনছার হোসেন, এম আর খোকন, মাহবুবুর রহমান, সাইদ আলমগীর, আইরিন আকতার, শাহেদ মিজানসহ বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ।
পাঠকের মতামত