হে সৈনিক অভিবাদন তোমাকে”
আমি দেখছি তোমার দূষ্টিতে বিদ্যূৎশিখায় তুষার ধসে
ছিনিয়ে আনতে জানো রোদেলা বিজয়কে।”
হে সৈনিক তুমি অদম্য,তুমি নির্ভীক ”
বাংলার মাঠিকে ভালবেসে মেলে ধরতে পারো তোমার তেজয়প্তীমান বুক।”
হে সৈনিক অভিবাদন তোমাকে,আমি দেখেছি তোমার,রৌদ্রদগ্ধ প্রতিটি চোখ ঝলঝলে”
বাধোঁ বাসা আপন মনে মৃত্যুর ছায়াঁতলে।”
তোমার শুরুর প্রতিটি ভোরে,মিশে রই বাংলার শ্যামলী প্রান্তরী সুর ”
হে সৈনিক, তুমি অভিযাত্রিক, তুমি চীর ভাসর।”
হে সৈনিক অভিবাদন তোমাকে,তুমি সন্ধানী পথের আলোক যাত্রী ”
তুমি সদেশের তরে কাটিঁয়ে দাও বিনিদ্র রাত্রি।”
তোমার দীপ্তি নয়ন সদা বাজে শুত্র হননের আহবান ”
পেছনে অন্তরের রক্তক্ষরণ করে সদেশের তরে ধরতে তুমি জানো, গ্রেনেড, রিভলবার, মেশিনগান।”
হে সৈনিক অভিবাদন তোমাকে,তুমি অবিনাশী ” জরাগ্রস্ত দেশের মুক্তির পথের দাবিতে তাজা প্রান দিতেই,তুমি দুঃসাহসী।”
তাই, তুমি স্বদেশের মুক্তির,শান্তির কান্ডারি ”
তোমার হাতের মুঠোই ঝলঝলে মুক্তধারার বারি।”
সে সৈনিক,যার অন্তরে বাঁজে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা”
দীপ্তিমান শিখায় অপেক্ষারত তোমার পদতলে ঊষার বেলা।”
পাঠকের মতামত