প্রকাশিত: ০১/০৬/২০১৬ ১১:১৮ পিএম , আপডেট: ০১/০৬/২০১৬ ১১:২০ পিএম

jahaবিশেষ প্রতিবেদক :

আসন্ন ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের নির্বাচনের আর মাত্র ১ দিন বাকি। ৪ জুন নির্বাচনকে ঘিরে শেষ সময়ে প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা। এসব প্রার্থীদের মাঝে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী নৌকার মাঝি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ইউনিয়নজুড়ে বর্তমান সফল ওই চেয়ারম্যানের হাতে হাত ও কাঁধে কাঁধ মিলিয়েছে সকলেই। এলাকার নবীন-প্রবীন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুর সমর্থনে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে। নৌকার কাঙ্খিত জয়ের লক্ষে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। সবার সাথে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর যেন সম্প্রীতির অটুট বন্ধন রয়েছে। অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। এ প্রেক্ষিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনও ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

গতকাল সরেজমিনে তুতুরবিল, পিনজিরকুল, কাশিয়ার বিল, তেলী পাড়া, হরিণমারা, পশ্চিম-পূর্ব ডিগলিয়া, সিকদার বিল, মৌলভীপাড়া, হাজির পাড়া, কুতুপালং পশ্চিম ও পূর্ব পাড়া, পাতাবাড়িসহ পুরো ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর পোস্টার, ব্যানার ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে। শুধু ব্যানার ফেস্টুন নয়, এখানকার মানুষের হৃদয়ে দেখা গেছে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর নাম। এ প্রসঙ্গে রাজাপালং ষ্টেশনের জালাল উদ্দিন ড্রাইভার জানান, আমি ও আমার পরিবার দীর্ঘ ২০-২৫ ধরে বিএনপি করি। কিন্তু বিগত পাঁচ বছরে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর এলাকার উন্নয়নের ধারাবাহিকতা দেখে আমার পরিবার-পরিজন তাকে কোন দল বিবেচনা না করে ভোট দেব। মুরব্বী ইসলাম হাজী জানান, আমি ৩০ বছর ধরে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। এছাড়া শাহাজাহার চৌধুরীর পথচলায় ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। অদ্যবদি এখানে কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর চেয়ারম্যান হওয়ার পর রাজাপালংয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে। তাই তিনি ছাড়া এখানে আর কোন বিকল্প নাই। দরগার বিলের সজীব বড়–য়া, সূর্য বড়–য়া ও প্রদীপ বড়–য়ার মুখেও জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর উন্নয়নে ফুলঝুরি শুনা গেছে। ডিগলিয়া পালংয়ের আলী আহমদ, মোঃ হাসেম ও রফিক জানান, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে আমরা দল বিবেচনা করবো না। দলের বাইরে ব্যক্তি ইমেজকেই প্রাধান্য দেবো। এ ক্ষেত্রে এলাকার সকলেই জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে। তাকে ছাড়া আমরা আর কিছুই বুঝিনা। উখিয়া কামাল স্টোরের কর্ণধার কামাল উদ্দিন কামাল জানান, এখানকার তুতুরবিল, রাজাপালং মাদ্রাসা, উত্তর পুকুরিয়া, হরিণমারা ও খয়রাতি পাড়া কেন্দ্র প্রতিপক্ষ প্রার্থীর বাড়ির আশেপাশে হওয়ায় অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। এসব কেন্দ্রে ভোট ডাকাতির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।

পাঠকের মতামত

কক্সবাজারে বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র চালু, দৈনিক উৎপাদন ৩০ মেগাওয়াট

কক্সবাজার সদর উপজেলার বাঁকখালী নদীর খুরুশকুল উপকূলে বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হয়েছেছবি: প্রথম আলো কক্সবাজার সদর উপজেলার ...

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে টার্গেট কিলিং!

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে চলছে ‘টার্গেট কিলিং’। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড ...

জান্নাতুলকে খুনের কথা আদালতে স্বীকার করলেন কক্সবাজারের রেজা

রাজধানীর পান্থপথে আবাসিক হোটেলে চিকিৎসক জান্নাতুল নাঈম সিদ্দিকা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন ...